Monday, December 25, 2017

ভালো থাকতে প্রতিদিন করণীয় কিছু উপায়

ভালো থাকতে কে না চায়? তাই আমাদের আমাদের জানা উচিত কিভাবে ভালো থাকা যায়। এজন্য প্রয়োজন  জানা প্রতিদিন কি কি করা উচিত?
এ বিষয়ে টমাস আলভা এডিসন বলেছিলেন, ”ভবিষ্যতের চিকিৎসক রোগীকে ওষুধ না দিয়ে তাকে শেখাবেন শরীরের যত্ন নেওয়া, সঠিক খাদ্য নির্বাচন,রোগের কারণ নির্ণয় ও তা প্রতিরোধের উপায়।”

  শরীরের যত্ন, খাদ্যাভাস বিচার ও রোগ প্রতিরোধের ব্যাপারে আমরা এখনও যথেষ্ট সচেতন নই।  এ বিষয়ে  বিভিন্ন  চিকিৎসক ও গবেষক সুস্থ থাকার জন্য  পরামর্শ দিয়ে থাকেন। আসুন আমরা জেনে নেই  আমরা কিভাবে সুস্থ থাকতে পারি। 

ব্যায়ামঃ 

১. উপযুক্ত ব্যায়াম ও খাদ্যাভ্যাস এবং প্রফুল্ল মনই হচ্ছে সুস্থ থাকার চাবিকাঠি। আসলে আমাদের জীবনে এত দুশ্চিন্তা বা টেনশন থাকে, আমরা হাসিখুশি থাকতে পারি না। অথচ কথায় আছে, ক্যান্সারে যত না কবর ভরেছে তার চেয়ে বেশি ভরেছে টেনশনে। সুতরাং ভালোভাবে বাঁচতে চাইলে মনকে প্রফুল্ল রাখতে হবে। এ জন্য ভালো চিন্তা ও ভালো কাজের কোনও বিকল্প নেই। সেই সঙ্গে নিজেকে জড়াতে হবে কোনও না কোনও সৃজনশীল কাজের সঙ্গে।

২. চোট বেলা  থেকেই ব্যায়াম শুরু করা উচিত। ব্যায়াম অনেক রকম, যেমন হাঁটা, সাঁতার কাটা ও দৌড়-ঝাঁপ ইত্যাদি ব্যায়াম, সাইকেল কিংবা অন্যান্য যন্ত্রপাতি চালিয়ে ও ভারি কিছু ওপরে তোলার মাধ্যমে ব্যায়াম, দেহের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ মালিশের দ্বারা ব্যায়াম এবং দেহকে বিশেষ ভঙ্গিমায় স্থির রেখে যোগ ব্যায়াম। সব ব্যায়ামেই উপকার হয়। তবে বয়স, শারীরিক অবস্থানুযায়ী তা প্রয়োজন। পরিবেশগত সুবিধা, সময়ের সীমাবদ্ধতা ও মানসিক প্রবণতার কথা ভেবে ব্যায়াম বেছে নেওয়া ভালো। কিছু ব্যায়াম আছে যা একেবারে শয্যাশায়ী বা চলাফেরায় অক্ষম না হলে সবার পক্ষেই করা সম্ভব।

৩. প্রতিদিন ৪৫ মিনিট জোরে হাঁটুন। একবারে না পারলে কয়েকবারে। এতে দেহের সব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নমনীয় থাকে ও মস্তিষ্কে প্রচুর অক্সিজেন প্রবেশ করায় দুশ্চিন্তা কমে। হাঁটায় মহিলাদের ঋতু বন্ধজনিত হাড়ক্ষয় এবং অন্যান্য জটিলতাও রোধ হয়।

৪. অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নড়াচড়া এবং মালিশ করা ভালো ব্যায়াম। এতে রক্ত সঞ্চালন সহজ হওয়ায় চর্বি জমতে পারে না। এখানে দেহের গুরুত্বপূর্ণ কিছু স্থানে মালিশের উল্লেখ করা হল যার দ্বারা কাছের তো বটেই, দূরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গও উপকৃত হয়।
ক. যখনই সম্ভব পুরো মাথা মালিশ করলে মাথায় ভালোভাবে রক্ত চলাচল করে বলে মগজ তথা স্নায়ুকেন্দ্র ভালো থাকে ও সহজে চুল পড়ে না কিংবা পাকে না।
খ. প্রতিদিন ১০ মিনিট হাত ঘুরিয়ে ভেজা কপাল মালিশ করলে শারীরিক বৃদ্ধিকারক পিটুইটারি গ্রন্থি সতেজ থাকে।
গ. কানের সামনে-পেছনে মালিশ করলে এবং কানের লতিসহ কান মোচড়ালে পাকস্থলি ভালো থাকে।
ঘ. নাকের ডগা হাতের তালু দিয়ে ঘোরালে কিডনি সবল থাকে।
ঙ. শরীর ও মনের যে কোনও চাপের প্রথম শিকার হচ্ছে ঘাড়। কাজেই ঘাড় মালিশ করলে এবং মাথা ওপর-নিচ ও চারপাশে হেলিয়ে ঘোরালে ঘাড় নমনীয় থাকে।
চ. চোয়ালের নিচে গলার দু’পাশে মালিশ করলে থাইরয়েড ও টনসিলগ্রন্থি ভালো থাকে।
ছ. কনুইয়ের জোড়ায় হালকা চাপ দিয়ে এবং কনুই ও কব্জির মাঝখানে স্বাভাবিকভাবে মালিশ করলে হাত খুব সচল থাকে।
জ. নাভির চারপাশে মালিশ করলে দুশ্চিন্তা কমে এবং চিৎ হয়ে শুয়ে এটি করলে সহজে আন্ত্রিক সমস্যা হয় না।

৫. শুয়ে পেটের ওপরে দু’হাত রেখে গভীরভাবে নাক দিয়ে শ্বাস নিয়ে পেট ফুলিয়ে মুখ দিয়ে ধীরে ধীরে শ্বাস ছাড়লে ফুসফুসের শক্তি বাড়ে এবং দিনে ২০ মিনিট এটি করলে ভালো ঘুম হয়।

৬. স্নায়ুতন্ত্রের এক বড় অংশ শেষ হয়েছে হাতের তালুতে ও পায়ের তলায়। এ জন্য হাততালি দিলে চোখের ছানি দূর হয়, উচ্চরক্তচাপ কমে এবং শ্রবণশক্তি বাড়ে। পায়ের তলা কর্কশ কোনও কিছু, যেমন ধুন্দুলের ছোবড়া কিংবা পলাস্টিকের ব্রাশ দিয়ে দিনে মোট ২০ মিনিট ঘষলে দেহের সব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গই উদ্দীপ্ত হয়, সতেজ থাকে এবং রোগাক্রান্ত হলেও ধীরে ধীরে সুস্থ হয়। বিশেষত অনিদ্রা, হূদরোগ ও স্ট্রোক প্রতিরোধে এবং মহিলাদের গর্ভাবস্থায় খুব উপকার পাওয়া যায়। পায়ের তলা ঘষার পর আঙ্গুলগুলো ওপর নিচ করে টানুন।

৭. মুখ ধোয়ার সময়ে চোখে ২৫ বার পানির ঝাপটা দিন। নাক দিয়ে পানি যতটা পারা যায় টানুন ও ছাড়-ন। এতে সহজে সর্দি-কাশি হবে না। এটি মাথাব্যথা, সাইনুসাইটিস ও মাইগ্রেইনে খুব উপকারী।

৮. আমাদের উপমহাদেশে উদ্ভাবিত যোগ ব্যায়াম আজ সারা পৃথিবীতে সমাদৃত, অথচ আমরা অনেকে এ বিষয়ে অজ্ঞ। যোগ ব্যায়ামের ওপরে সুলিখিত অনেক বই আজকাল পাওয়া যায়। এসব পড়ে এবং সম্ভব হলে কোনও বিশেষজ্ঞের কাছ থেকে সঠিক ধারণা পেতে পারেন। এ ব্যায়ামের মূল বৈশিষ্ট্য হচ্ছে বিভিন্ন দেহভঙ্গিমা, যাকে আসন বলা হয়। এক-এক আসনে দেহে এক-একভাবে চাপ পড়ে যা দেহের এক-এক অংশের উপকার সাধন করে। এসব আসনে কিছুক্ষণ থাকার পর একটি বিশেষ আসনে বিশ্রাম নিতে হয়, যাকে বলে শবাসন।

৯. মনকে চিন্তামুক্ত রেখে বালিশ ছাড়া চিৎ হয়ে হাত-পা ছড়িয়ে শুয়ে শবাসন করতে হয়। সকালে ঘুম ভাঙলে লাফিয়ে বিছানা থেকে না উঠে কিছুক্ষণ শবাসন করুন। এতে শক্তি ও আত্মবিশ্বাস বাড়ে। প্রতিদিন আধঘণ্টা শবাসন করলে মেরুদন্ড ভালো থাকে, অনেক পরিশ্রম ও মানসিক চাপ সহ্য করা যায় এবং দেহের যে কোনও ব্যথা ও লুকানো সমস্যা দূর হয়। উল্লেখ, মেরুদন্ড ও পাঁজরের হাড়ের মজ্জা থেকে বেশির ভাগ রক্ত উৎপন্ন হয়।

খাবার ও খাদ্যঃ 

খাদ্যবিজ্ঞানীরা বলেন, ‘আপনি যা খান আপনি তা-ই।’ আজকাল যে অনেক জটিল রোগ আমাদের পিছু নিয়েছে তার একটা বড় কারণ হল কৃত্রিম সার ও কীটনাশক বিষের ব্যবহার। এ যুগে খাদ্যের আদি বিশুদ্ধতা অনেকটাই হারিয়ে গেছে। তার ওপরে রয়েছে নানা রকম প্রক্রিয়াজাত, ভেজাল মিশ্রিত ও রাসায়নিক উপায়ে সংরক্ষিত খাদ্য যা কোনভাবেই খাঁটি ও টাটকা খাবারের সমকক্ষ হতে পারে না। ফ্রিজে দীর্ঘদিন রাখা খাদ্যও ক্ষতিকর। অথচ সুস্থ জীবকোষের জন্য বিশুদ্ধ রক্ত দরকার যা শুধু খাঁটি ও টাটকা খাবার থেকেই তৈরি হয়।

✬ খাদ্যের একটি গুণগত উপাদান হচ্ছে আঁশ যা অন্ত্রনালী পরিষ্কার রাখে বলে ক্যান্সার প্রতিরোধ সহজ হয়। গমের আটায় আঁশ আছে, ময়দায় নেই। ময়দা একটি প্রক্রিয়াজাত মৃত খাদ্য যা কোষ্ঠকাঠিন্য ও ক্যান্সারের সহায়ক। এ রকম আরেকটি প্রক্রিয়াজাত খাদ্য হচ্ছে চিনি যা অনেক মারাত্মক রোগের কারণ চিনি রক্তের ঘনত্ব বাড়ায় এবং হাড় ক্ষয় করে। সুতরাং ময়দা ও চিনির তৈরি খাদ্য পুরোপুরি বর্জন করা ভালো। সেই সঙ্গে তেল, লবণ ও মশলা নামমাত্র পরিমাণে ব্যবহার করা উচিত।

✬ প্রতিদিন আহারের শতকরা ৪০ ভাগ শ্বেতসার, ১৫ ভাগ আমিষ এবং ৪৫ ভাগ শাকসবজি ও ফল দিয়ে পূরণ করুন। তবে শ্বেতসার জাতীয় খাদ্য যথা ভাত, রুটি, আলু ইত্যাদির সঙ্গে ফল খাবেন না; অন্তত আধ ঘণ্টা পার্থক্য রেখে খাবেন। শ্বেতসারের সঙ্গে আমিষ জাতীয় খাদ্য যথা মাছ, মাংস, ডিম খাওয়াও ভালো নয়। সবজিই হচ্ছে একমাত্র খাদ্য যা আমিষ কিংবা শ্বেতসার- উভয়ের সঙ্গেই খাওয়া যায়। দিনে অন্তত আধা কেজি সবজি খান। সকাল শুরু করুন বেশ খানিকটা কাঁচা পেঁপে ও ফল খেয়ে। এতে যকৃৎ ভালো থাকবে। অংকুরিত গম, ছোলা, মুগ, সিমবীচি প্রভৃতি এবং আটা ও যবের তৈরি খাদ্য নাশতা হিসেবে ভালো। শাক, শিম ও কপি রাতের বেলায় পেটে বায়ু তৈরি করে বলে এগুলো দিনে খাওয়া উচিত।

✬ আমিষের উৎস হিসেবে ডাল চমৎকার। বিশেষত মুগ, মসুর ও মাষকলাই। তা ছাড়া ছোলার ডাল ও অংকুরিত ছোলা সব বয়সের মানবদেহে আমিষের ঘাটতি পূরণ করে এবং বহুমূত্রে ভালো। সেদ্ধ সয়াবিন আছে এমন উপাদান যা বহুমূত্রে এবং পুরুষের প্রোস্টেটগ্রন্থি ও নারীর জরায়ু রক্ষায় উপকারী। প্রাণীজ আমিষের জন্য মাছ, মুরগির মাংস ও ডিমের শ্বেতাংশ ভালো। লাল মাংস অর্থাৎ গরু-খাসির মাংস উপাদেয় হলেও ক্ষতিকর চর্বি থাকায় তা অনেক ভয়াবহ রোগের উৎস।
✬ সকালে দাঁত মাজার আগে ৬৫০ গ্রাম কুসুম গরম পানি পান করার পর ৪৫ মিনিট পানাহার বন্ধ রাখুন। এতে কোষ্ঠ পরিষ্কার হয় ও অম্লতাসহ বহু জটিল রোগ সারে। দিনে ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন। মেয়েরা কখনও দাঁড়িয়ে পানি পান করবেন না, এতে জরায়ুর ক্ষতি হয়। স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে দুধ চিনি ছাড়া হালকা চা ভালো। ডাবের পানিও ভালো, তবে দিনে একটির বেশি নয়। গরমে প্রাণ জুড়াতে লেবুজলে মধু বা অল্প গুড় মিশিয়ে পান করুন এবং কোলাজাতীয় যাবতীয় কোমল পানীয় ধেকে দূরে থাকুন। কারণ সে ফ মুনাফালোভী ফর্মুলায় বাজারজাত এবং ঝলমলে বিজ্ঞাপনে দেখানো সুদৃশ্য বোতলে ভরা, প্রচুর চিনিগোলা ও সুস্বাদু এসব শরবত ডায়াবেটিসসহ অনেক বড় বড় রোগের কারণ। এগুলোর সঙ্গে এখন ফাস্ট ফুড যোগ হওয়ায় ফাস্ট ডেথ বা দ্রুত মৃত্যুর ভিত্তি তৈরি হয়েছে।

✬ খাওয়ার পরিমাণ এবং সময়ও গুরুত্বপূর্ণ। কখনও পেট পুরে খাবেন না। প্রতিদিন একই সময়ে খাওয়া উচিত। রাতের খাওয়া আটটার মধ্যে চুকিয়ে ফেলা ভালো। কারণ বিকাল থেকে হজম শক্তি কমতে থাকে।

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় কিছু খাবারঃ 

 দৈনিক কিছু পরিমাণ টক দই এবং সকালে পানি মিশিয়ে তৈরি করে ছেঁকে নেয়া এক গ্লাস সবুজ শাকের রস (বাঁধাকপি, কলমী, থানকুনি, লেটুস, তেলাকুচা, পাথরকুচি ইত্যাদি) সম্ভব হলে মধু, শুকনো আদা ও ত্রিফলা এবং শুকনো আমলকী, হরীতকী ও বহেরার গুঁড়া মিশিয়ে পান করলে শরীর সতেজ থাকে। একইভাবে পান করা ভালো কাঁচা পেঁপে, গাজর ও লাউয়ের মতো সবজি এবং কামরাঙ্গা ও জাম্বুরার মতো ফলের রস। কাঁচা বেল ফালি করে রোদে শুকিয়ে তৈরি বেল শুঁটকি ভিজিয়ে বা সেদ্ধ করে পানিসহ নিয়মিত খেলে পেটের অনেক পুরনো অসুখ, যেমন অজীর্ণ ও আমাশয় সেরে যায়। কলমী শাক ত্বক ভালো রাখে ও ঘা সারায়। কচু শাক রক্ত তৈরি ও পরিষ্কার করে। থানকুনি পাতা পেট, চোখ ও চুল ভালো রাখে। পুদিনা পাতা ফুসফুস, হূৎপিন্ড ও পেট ভালো রাখে। আদা বাত ও মাথাব্যথা কমায় এবং হজম শক্তি বাড়ায়। আমলকী ভিটামিন ‘সি’-এর সবচেয়ে ভালো উৎস। তিল তারুণ্য ধরে রাখে। কাঁচা হলুদ রক্ত পরিষ্কার এবং ঠান্ডা প্রতিরোধক। কালজিরাকে প্রাচীন কাল থেকেই বলা হয় হাজার রোগের ওষুধ। স্পিরুলিনা শরীরের ক্ষয় পূরণ করে এবং উচ্চরক্তচাপ ও ডায়াবেটিসসহ অনেক রোগে উপকারী। রসুনসেদ্ধ পানি সর্দি-কাশি প্রতিরোধ কর।

মুখের যত্ন ও ঘুমঃ  

✬ মুখের অপরিচ্ছন্নতা থেকে অনেক রোগ হয়। তাই রাতে শোয়ার আগে অবশ্যই দাঁত মাজুন
✬ মোটামুটি শক্ত বিছানায় ঘুমানোর আগে শবাসন করতে করতে মনের যত দুশ্চিন্তা ঝেড়ে ফেলুন।
📝 ইন্টারনেট হতে সংগৃহীত

Thursday, September 7, 2017

Tanguar Haor,Sunamgonj

Rainy season
Korach Bagan
Duck Rearing
বক
মাছ ধরা (Fishing)

Hijal Tree



tiplolasker.blogspot.com
Sunset in Haor

tiplolasker.blogspot.com
Hijal Tree

tiplolasker.blogspot.com
Karach at the time of rainy seoson





Tanguar Haor(Sunamgonj,Sylhet)

Sunamganj: Tanguar Haor(টাঙ্গুয়ার হাওর) 

tiplolasker.blogspot.com
Tanguar Haor
 Tanguar haor (Bengali: টাঙ্গুয়ার হাওর), (also called Tangua haor), located in the Dharmapasha and Tahirpur upazilas of Sunamganj District in Bangladesh, is a unique wetland ecosystem of national importance and has come into international focus. The area of Tanguar haor including 46 villages within the haor is about 100km2 of which 2,802.36 ha2 is wetland. It is the source of livelihood for more than 40,000 people. The Government of Bangladesh declared Tanguar haor as an Ecologically Critical Area in 1999 considering its critical condition as a result of overexploitation of its natural resources. In 2000, the hoar basin was declared a Ramsar site - wetland of international importance. With this declaration, the Government is committed to preserve its natural resources and has taken several steps for protection of this wetland.

Tanguar haor plays an important role in fish production as it functions as a 'mother fishery' for the country.
Every winter the haor is home to about 200 types of migratory birds. The haor is an important source of fish. In 1999-2000, the government earned 7,073,184 takas as revenue just from fisheries of the haor. There are more than 140 species of fresh water fish in the haor. The more predominant among them are: ayir, gang magur, baim, tara, gutum, gulsha, tengra, titna, garia, beti, kakia etc. Hijal, karach, gulli, balua, ban tulsi, nalkhagra and other freshwater wetland trees are in this haor.
Tanguar Haor(টাঙ্গুয়ার হাওর) is possibly the second largest Haor(হাওর) from Bangladesh(বাংলাদেশ). This is declared as the motherland for fishes of Bangladesh(বাংলাদেশ). Lot of Beel(বিল) and swamp area all together are called as Tanguar Haor(টাঙ্গুয়ার হাওর). Local people say this as Tangua Haor(টাঙ্গুয়া হাওর).
Plenty of rivers and canals passed through this massive haor. Most of those rivers were originated from the Indian hills. If you go there during winter then you have to go through the Baulai river(বাউলাই নদী).

Basically you will go there to watch the migratory birds(অতিথী পাখি) from the haor. Lot of such birds used to come from Siberia during winter. Unfortunately my timing wasn't good. It was almost at the end of winter. You should go there winter.

There is a temporary Ansar camp(আনসার ক্যাম্প) at the middle of the Haor. Also there is an organization available which is controlling the fishing at the Haor. Possibly it is morning 9 to afternoon 3 is the period of catching fish from Haor. After that, no fishing.

How to Go:

This is for the trip during winter. Rainy season will be different.

1. Using a bus from Dhaka you can easily come at Sunamganj Town(সুনামগঞ্জ টাউন). Best services are Mamun(মামুন), ENA(এনা) Shamoli(শ্যামলী), etc. Bus fare is 550 Taka. It will take around 6-7 hours during night journey.

4. From the Nothun Bridge (নতুন ব্রীজ), hire motor bike to come at Tahirpur Bazar(তাহেরপুর বাজার). Each one will cost around 250-300 taka. Two person can ride on bike after the driver. GPS of the Tahirpur(তাহেরপুর) is (25° 5'54.73"N, 91°10'35.72"E). It will take around 40-50 minutes. Alternately you can use the CNG three wheler  if you taking female travelers with you.

4. Using a bike from the town, come to Solman Ghat(সলমান ঘাট), GPS is (25° 5'16.82"N, 91° 6'55.94"E). It will be 50-60 taka per bike and a 30 minutes ride.

5. Hire a boat from the Solman Ghat(সলমান ঘাট). A small engine boat will cost around 800 to 1000 taka per day. From the Ghat, it will take around two hours to reach at the middle of the Haor.

Where to Stay:

You can stay at the Tahirpur Upozila Guest House(তাহেরপুর উপজেলা গেস্ট হাউস ) or Tahirpur Dak Banglo(তাহেরপুর ডাক বাংলো, ) during the trip. This is the nearest possible accommodation from the Haor. We have hired two rooms from the Upozila Guest House(উপজেলা গেস্ট হাউস), each of the room were 100 taka per night. Contact number of the Dak Banglo(ডাক বাংলো) is 01724968161.
If you planned to stay in Haor area  you have to manage a room from local village . Cost will be 100 to 200tk. But my suggestion to stay in boat at night so that you can enjoy the sunset and sunrise from the middle of the Haor and belive me it will be a great experience for you because Haor looks so heavenly at those time. You will be able to see the both incident parallel of your eyes and at the night you can enjoy the moon light or can watch the shooting stars (possible in clear sky). There is a small island in the middle of Tanguar Haor near at Tanguar Haor rest house( now Ansaar use this as their camp)and few families live there. This island have the sanitary facilities and you can pass the night near to it .It is the safer place from anywhere of the Haor. 
Sunamgonj Town
In Sunamganj there are few hotels and room rent will be 200 to 500 tk.
It will better if you stray in sunamgonj town. Taking some times rest then you start journey to Tanguar Hoar to visit. After visiting Tanguar Hoar you will back to in hotel and taking some time rest then your go to your destination by bus in night. You will be find many hotel near bus stand.In Sunamganj there are few hotels and room rent will be 200 to 500 tk. Some comfortable and good hotel also has here.
Hotel & Guest house in sunamgonj
Lotifa Guest House-01799462607
Suncread  Guest house 01710927314
Surma vally Residential resort-0183360333

What to eat (food):

There are so many restaurant in Sunamganj and food price is very reasonable. In Tahirpur the restaurant facilities is not well enough. If you plan to stay night at boat you have to buy foods from Tahirpur local market. Discuss with your boatman and tell him to manage cooking facilities at that island. Local people of that island is very friendly and they can cook for you. You can also do BBQ at there if you have all necessary things for it.

Tips:

** Along with the engine boat, hire a small boat or two. Tie the boat behind the engine boat. You can use that to observe the birds more closely. At the middle of the Haor, you may find difficulties to hire such boats.

** There are lot of shako(সাকো) will be on your path, to cross by feet, it will be 2 taka per person. To cross using your hired bike, it will be 10 taka per bike. So during hiring bike, make sure about who will pay the bill.
*Take a life jacket. It is must if you do not know swimming.
*Be aware of malaria, use mosquito repellent (Odomos) when you will pass the night near at that island.
*Be very careful at bargaining.
* Use umbrella for sun/ rain.
* Take poly thins to save your electronics devices .
*Take first aid kits and band aids.
*At the time of sun rise/sun set and night there is possibility to be attacked by millions of tiny white insects . They are not harmful but too much annoying. Cover your face if you see them.
* Be careful at scuba diving because inside Haor there are so many plants and invisible net(current jal).
*Do not go there only for fishing.
*Using current jal is totally banned there.
*Best time to go there is winter.
*Best place for wildlife photography because of thousands migratory birds.
*Do not hunt the birds.
*Do not drop any waste material and poly thins in Haor.
*Keep the Haor clean.




Wednesday, September 6, 2017

May, Might, Can, Could, Shall, Will, Would, Should, Must ইত্যাদি-এর ব্যবহার ............

❂ Modals Verbs in Conversation
---------------------------------------------
1.Would এর ব্যবহার : would এর অর্থ ফিক্সড না। একেক সময় would একেক অর্থ প্রদান করে। সাধারণ বাক্যে would দ্বারা অতীত অভ্যাস প্রকাশ করতে পারি।
I would swim. আমি সাতার কাটতাম।
I wouldn't swim.আমি সাতার কাটতাম না।
Would I swim? আমি কি সাতার কাটতাম?
Wouldn't I swim? আমি কি সাতার কাটতাম না?
Why would I swim? আমি কেন সাতার কাটতাম?
Why wouldn't I swim? আমি কেন সাতার কাটতাম না?

2.Now we can discuss about Would in Requests:
নমনীয়তার খাতিরে বা পলায়ট প্রশ্ন করতে ইহা ব্যবহার হয়। যেমন :
Would you please close the door? দয়া করে দরজাটা বন্ধ করবেন?
Would you please help me? দয়া করে আমাকে একটু সাহায্য করবেন ?
Would you please give me your pen? অনুগ্রহ করে আপনার কলমটি দিবেন?
Would you please give me a space beside you?অনুগ্রহ করে আপনার পাশে একটু জায়গা দিবেন ?
3. we can discuss about Would you mind +Verb+ing অর্থাৎ Would you mind এর পর Verb এর শেষে ing যুক্ত হবে:
Would you mind closing the door? আপনি দরজাটি বন্ধ করে দিলে কিছু মনে করবেন কি?
Would you mind helping me? আপনি আমাকে সাহায্য করলে কিছু মনে করবেন কি?
Would you mind giving me your pen? আমাকে আপনার কলমটি দিলে কিছু মনে করবেন কি?

4.Now we can discuss about Would Like(চাওয়া) অর্থাৎ কোন কিছু চাওয়ার ক্ষেত্রে Would Like ব্যবহার হয় তবে এর পরিবর্তে want ও ব্যবহার করতে পারবেন :
Would you like to go? আপনি কি যেতে চান ?
Yes, I would like to go there. হ্যা, আমি সেখানে যেতে চাই।
Would you like me to prepare the presentation?
Yes, please. I'd be most grateful.

❂ May – এর ব্যবহার : Possibility (সম্ভাবনা)
---------------------------------------
It may rain tomorrow (কাল বৃষ্টি হতে পারে)
He may be at office now (সে এখন অফিসে থাকতে পারে)
Permission (অনুমতি). in the present May I come in? (আমি কি ভেতরে আসতে পারি ?)
You may speak now (তুমি এখন বলতে পার)
Offer (প্রস্তাব)
May I help you? (আমি কি আপনাকে সাহায্য করতে পারি ?)

❂ Might – এর ব্যবহার : Possibility (সম্ভাবনা) (less possible than may)
---------------------------------------------------------
It might rain tomorrow (কাল বৃষ্টি হতেও পারে)
He might go to Sylhet (সে সিলেট যেতেও পারে)
Hesitant offer (প্রস্তাব)
Might I help you? (আমি কি আপনাকে সাহায্য করব ?)

❂ Can – এর ব্যবহার :Ability (সামর্থ). in the present
--------------------------------------------------
Rob can speak English fluently (রব অনর্গল ইংরেজী বলতে পারে)
I can run fast (আমি দ্রুত দৌড়াতে পারি)
Permission (অনুমতি). in the present
Can I go to the toilet? (আমি কি শৌচাগারে যেতে পারি ?)
Request (অনুরোধ)
Can you give me a book? (আপনি কি আমাকে একটা বই দিতে পারেন ?)
Possibility (সম্ভাবনা)
It can get very cold in London (লন্ডনে খুব ঠান্ডা পরতে পারে)


❂ Could – এর ব্যবহার : Ability (সামর্থ). in the past
--------------------------------------------------------
I could run fast (when I was young) (আমি খুব দ্রুত দৌড়াতে পারতাম)
I could sing song (আমি গান গাইতে পারতাম)
Possibility (সম্ভাবনা)
It could get very hot in Dhaka (ঢাকায় খুব গরম পরতেও পারে)
Possibility (সম্ভাবনা), in the future
I could go to London (next week) (আমি আগামী সপ্তাহে লন্ডন যেতেও পারি)
Polite request (ভদ্রোচিত অনুরোধ)
Could you give me a pen? (আপনি কি আমাকে একটা কলম দিতে পারবেন ?)
Could you wait for me? (আপনি কি আমার জন্য অপেক্ষা করতে পারবেন ?)


❂ Shall – এর ব্যবহার :প্রশ্নবোধক বাক্যে 1st person এর ক্ষেত্রে Will এর পরিবর্তে Shall বসে।
-------------------------------------
যেমন :
Shall we dance? (আমরা কি ড্যান্স করব ?)
Shall I carry your bag? (আমি কি তোমার ব্যাগ বহন করব ?)

❂ Will – এর ব্যবহার : Request (অনুরোধ) (less polite than would)
-------------------------------------------
Will you close the window? (আপনি কি জানালা টা বন্ধ করবেন ?)
Will you give me a paper? (আপনি কি আমাকে একটা কাগজ দিবেন?)


❂ Would – এর ব্যবহার : Polite request (ভদ্রোচিত অনুরোধ) (more polite than will)
----------------------------------------------------
Would you please close the window? (আপনি কি দয়া করে জানালা টা
বন্ধ করতে পারবেন ?)
Wouid you switch off the TV? (আপনি কি টিভিটা বন্ধ করতে পারবেন ?)
Habits (অভ্যাস), in the past
Sometimes he would give me kiss (সে মাঝে মাঝে আমাকে চুমু খেত)
Unreal situation (অবাস্তব অবস্তা)
If I were you, I would go to office regularly (আমি যদি তুমি হতাম, তাহলে অামি নিয়মিত অফিসে যেতাম)

❂❂Should / Ought to – এর ব্যবহার : Advice (উপদেশ) / necessity (ঔচিত্য)
----------------------------------------
You should study more (তোমার আরও পড়ালেখা করা উচিত)
You ought to study more (তোমার আরও পড়ালেখা করা উচিত)
Obligation (বাধ্যবাধকতা)
You should switch off the TV when you leave the room (রুম থেকে বের হওয়ার সময় তোমার টিভিটা বন্ধ করা উচিত)
You ought to switch off the TV when you leave the room (রুম থেকে বের হওয়ার সময় তোমার টিভিটা বন্ধ করা উচিত)
Request (অনুরোধ)
Should you go with me? (আপনার কি আমার সাথে যাওয়া উচিত ?)
❂Must – এর ব্যবহার : Force, necessity (বাধ্যবাধকতা)

-----------------------------------------------------
I must go home. (আমাকে বাসায় যেতেই হবে)
I must study a lot (আমাকে প্রচুর পড়ালেখা করতেই হবে)
Possibility (সম্ভাবনা)
You must be sick (আপনি নিশ্চিত অসুস্থ)
You must be tired (আপনি নিশ্চিত ক্লান্ত)

[ইন্টারনেট হতে সংগ্রহীত]


Tuesday, August 29, 2017

হাওরঃ উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং ভৌগলিক সীমানা “Haor: Genesis, History and Geograpical area"

হাওর উৎপত্তি ও ইতিহাসঃ Genesis and History

বাংলাদেশ একটি নদীমাতৃক দেশ। এর অবস্থান দক্ষিন এশিয়ার ক্রান্তিয় অঞ্চলে ৮৮ ডিগ্রি থেকে ৯৩ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমা এবং ২০ডিগ্রি থেকে ২৭ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশের ভেতরে।লুসাই পাহাড় থেকে উৎপন্ন বরাক নদীর পানি বাংলাদেশের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে। বরাক নদী বাংলাদেশে প্রবেশের মুহুর্তে সিলেটের আলমশিদ নামক স্থানে সুরমা ও কুশিয়ারা নামে দুটি শাখায় ভিভক্ত হয়েছে। এই সুরমা ও কুশিয়ারা নদী দুটোর অববাহিকাতেই বাংলাদেশের বিখ্যাত হাওর গুলো অবস্থিত।
দেশের উত্তর-পুর্বাঞ্চালে অবস্থিত হাওরগুলো দেশের প্রধান মিম্নাঞ্চল এলাকা। ব্রম্মপুত্র নদ তার প্রবাহপথ 1787 সালের বন্যা ও ভুমিকম্পের পর মধুপুর গড়ের পুর্বদিক থেকে পশ্চিমে পরিবর্তন করলে পলিমাটি ভরাট হওয়ার অভাবে ও অঞ্চল নিচু থেকে যায়। তাছাড়া মেঘালয় ও বাংলাদেশের সীমান্ত বরাবর সংঘটিত ‘ডাউকি চ্যুতি’র কারণে অতি প্রাচীনকালে এলাকাটি 3 থেকে 10 মিটার বসে যায়। তবে সোমেশ্বরী, যাদুকাটা/রকতি,ধামালিয়া/চলতি এবং সুরমা ও কুশিয়ারা নদী পলি বহন করে ক্রমশ হাওরগুলোকে ভরাট করে চলেছে।

হাওর শব্দের উৎপত্তিঃ

বিভিন্ন গ্রন্থ ও সুত্র মতে, মুল শব্দটি সাগর । অপভ্রংশ ও উচ্চারণ বিচ্যুতি ঘটতে ঘটতে সাগর শব্দটি সায়র,হাওর এবং আঁওর শব্দে পরিনত হয়েছে।
অন্যমতে, বাংলাদেশের উত্তর-পুর্বাঞ্চলে ছিল এক দুর্দান্ত সমুদ্র কালিদহ সাগর। সেই সাগর কালের বির্তবনে ছোট বড় ভাগে ভাগ হয়ে হয়েছে হাওর। শব্দের উচ্চারনগত আঞ্চলিকতায় সাগরকে ‘সায়র’ বলা হতো। শব্দের অপভ্রংশ-সাগর>সায়র> হাওর।

হাওর এর উৎপত্তির ইতিহাসঃ 

 গারো ও মেঘালয় পাহাড়ের কোল ঘেষে বরাক নদীর ভাটি অঞ্চল হিসাবে এই জনপদটি যে কোন একসময়ে একটি বিশাল ভুমিকম্পের মাধ্যমে তৈরী হয়েছে তাতে সন্দেহ নেই। ভুমিকম্পের মাধ্যমে এই অঞ্চলটি আরো অনেক নীচু ও অসমান প্রাকৃতিক জলাশয়ে রূপান্তরিত হয়ে থাকবে।
কোন কোন লেখকের মতে, ব্রম্মপুত্র নদ তার প্রবাহপথ ১৭৮৭সালে বন্যা ও ভুমিকম্পের পর মধুপুর গড়ের পুর্বদিক থেকে পশ্চিম দিকে পরিবর্তন করলে পলিমাটি ভরাট হওয়ার অভাবে এই অঞ্চল নিচু থেকে যায়। তাছাড়া মেঘালয় ও বাংলাদেশ সীমান্ত বরাবর সংঘঠিত ” ডাউকি চ্যুতি  ‘র কারণে অতি প্রাচীনকালে এলাকাটি ৩ থেকে ১০মিটার বসে যায়। তবে স্থানীয় নদীসমুহ যথা সোমেশ্বরী,যাদুকাট,চলতি,রকতি,ধামালিয়া এবং সুরমা নদীর পলি এলাকাটিকে ক্রমশঃ ভরাট করে চলেছে।
ফলে এমনও হতে পারে যে, বর্তমান রূপ পরিগ্রহ করার জন্য একাধিক ভুমিকম্পের প্রয়োজন হয়েছে। তবে ভুমিকম্পের পরে এ অঞ্চলটি বর্তমানের মতো প্লাবিত হতো না।
ভৈরবে রাজা ষষ্ঠ জর্জ রেল সেতু চালু হয় ১৯৩৭ সালে । এ সেতুর জন্য হাওর এলাকায় বন্যার প্রকোপ বেড়েছে- এমনটি অনেকেই মনে করেন। কার্যত মেঘনা নদীতের সেতু তৈরীর জন্য কয়েক কিলোমিটার প্রসস্ত মেঘনাকে বেঁধে অতিক্ষু্দ্র একটি জায়গায় নিয়ে আসতে হয়েছে, যার ফলে মেঘনা ভৈরব পয়েন্টের উজানে বিপুল পানি আটকে যায়। এ সেতুর নিকট হইতে হাওরের সুচনা। ভৈরব থেকে নৌপথে কাপুডিয়া নামক স্থানে গেলে মেঘনারে আসল তা চোখে পড়ে । হাওরের রূপ সেখানে থেকে উত্তরের দিকে ধাবিত হলে চোখে পড়বে।

হাওর এর ভৌগলিক অবস্থানঃ

Haor Maps in Bangladesh
Haor areas in Bangladesh
বাংলাদেশে উত্তর-পুর্বাঞ্চলের৭ টি জেলার ৪৮ টি উপজেলায় বিস্তৃত ‘পিরিচ’ আকৃতির হাওর গুলি অবস্থিত।কাকতালীয়ভাবে হাওরের সাথে কেবল সিলেটের নামটিও বেশি জড়িত।সচরাচর সিলেট বেসিনকই হাওর মনে করা হয়। তবে হাওর মানে সিলেট নয় সিলেট বেসিন বলা যেতে পারে।সাতটি জেলার  সর্বোচ্চ ২৪ শতাংশ অঞ্চল হাওর এলাকায় অবস্থিত। ভৈরব সেতুর কাছ থেকে ব্রাহ্মনবাড়ীয়া জেলা নাসিরনগর উপজেলার বৃহদাংশ হাওরে অবস্থিত।হবিগঞ্জ জেলা লাখাই ও আজমিরিগঞ্জ উপজেলার প্রায় পুরোটাই হাওর এবং বানিয়াচং ও নবীগঞ্জ উপজেলার অধিকাংশ ই হাওর তবে এ দুই উপজেলায় উচু ভুমি আছে।মৌলভীবাজার উপজেলার বড়লেখা, কুলাউড়া ও শ্রীমঙ্গল   উপজেলায় হাওর আছে। সিলেট জেলার কোম্পানীগঞ্জ ও ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলায় হাওর আছে। মৌলভীবাজার ও সিলেট জেলার চারটি উপজেলায় হাকালুকি হাওর অবস্থিত। মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলায় হাইল হাওর অবস্থিত।সুনামগঞ্জ জেলার সদর,ধর্মপাশা,তাহিরপুর,দিরাই,জামালগঞ্জ ও শাল্লা উপজেলা অধিকাংশই হাওর এলাকার। ছাতক,দোয়ারাবাজার,বিশ্বম্ভরপুর ও দক্ষিন সুনামগঞ্জ উপজেলার কিছু এলাকায় হাওর আছে। এই উপজেলা গুলোতে উচু ভুমি আছে।নেত্রকোন জেলার খালিয়াজুরি উপজেলার পুরোটাই হাওর অঞ্চল। মদন,মোহনগঞ্জ,আটপাড়া ও কমলাকান্দার অংশবিশেষ হাওরে অবস্থিত। কিশোরগঞ্জ জেলা অষ্টগ্রাম,ইটনা ও মিটামইন উপজেলার পুরোটাই গভীর হাওর এ অবস্থিত। নিকলি, বাজিতপুর,ভৈরব ও করিমগঞ্জ উপজেলার অংশবিশেষে  হাওর আছে। বাংলাদেশের উত্তর-পুর্বাঞ্চল সীমান্তবর্তী গারো পাহাড় থেকে শুরু করে ভৈরব উপজেলার মেঘনা সেতু পর্যন্ত হাওর এলাকা বিস্তৃত। বিভিন্ন তথ্য ও উপাত্ত যাচাই করে দেখা যায় যে, সুনামগঞ্জ,সিলেট,মৌলভীবাজার,হবিগঞ্জ,কিশোরগঞ্জ,নেত্রকোনা ও ব্রাহ্মনবাড়ীয়া জেলার ৪৮টি উপজেলার ২৪১৭বর্গ কিলোমিটার এলাকা নিয়ে হাওর অঞ্চল গড়ে উঠেছে। সাত জেলা মোট জনসংখ্যার প্রায় ১০ শতাংশ মানুষ সরাসরি হাওর অঞ্চলে বসবাস করে। তবে এর আশেপাশে বিপুল জনগোষ্টির সাথে এ অঞ্চলে অর্থনৈতিক ও সামাজিক সম্পর্ক রয়েছে। হাওরের মোট জমির পরিমান ১৫ লাখ ৪৭হাজার ১৩৩ একর। এই সাত জেলা মোট হাওরের সংখ্যা ৩৯৫টি। হবিগঞ্জ জেলায় ৩৮টি, মৌলভিবাজারে ৪টি, সিলেট জেলায় ৪৩টি, নেত্রকোনা জেলায় ৮০টি,ব্রাহ্মনবাড়ীয়া জেলায় ৩টি, কিশোরগঞ্জ জেলায় ১২২টি এবং সুনামগঞ্জ জেলায় সর্বোচ্চ ১৩৩টি হাওর অবস্থিত।

Monday, August 28, 2017

শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষাসহ প্রতিযোগীতামুলক পরীক্ষার জন্য সাধারণ জ্ঞান

শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষাসহ প্রতিযোগীতামুলক পরীক্ষার জন্য সাধারণ জ্ঞান
১। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়ে জাতিসংঘের মহাসচিব কে ছিল ?
= উথান্ট
২। চিকুনগুনিয়ার বাহক কে?
= এডিস মশা
৩। বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মনোগ্রামের ডিজাইনার কে?
= এ এন সাহা
৪। দেশের প্রথম ইলেকট্রনিক বুক কোনটি?
= একুশ ই বুক
৫।WIPO এর সদর দপ্তর কোথায় ?
= জেনেভা
৬। ২০১৮ সালের এশিয়ান গেমস কোথায় অনুষ্ঠিত হবে ?
= জাকার্তা, ইন্দোনেশিয়া
৭। বাংলাদেশ স্কয়ার কোথায়?
= সঠিক উত্তর নেই । সঠিক উত্তর হবে : লাইবেরিয়া
৮ । মংডু কোন দেশের সীমান্ত এলাকা ?
= বাংলাদেশ- মিয়ানমার
৯ । দেশের প্রথম ভূমি ব্যবস্থাপনা চালু হয় কোন জেলায় ?
=চট্রগ্রাম
১০ । বর্ণালী ও শুভ্রা কী ?
=উন্নত জাতের ভুট্টা
১১। ক্যান্সার চিকিৎসায় কোনটি ব্যবহৃত হয় ?
= আইসোটোপ
১২। ফ্রান্সের বর্তমান প্রেসিডেন্টের নাম কী ?
= ইমানুয়েল মাখোঁ
১৩। জাঙ্ক ফুডে কোন খাদ্য উপাদানের আধিক্য থাকে?
= চর্বি
১৪। অর্থনৈতিক সমীক্ষা- ২০১৫ মতে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় কত ছিল?
= ১৩১৪ মার্কিন ডলার
১৫ ‘। ক্রিকেট খেলায় পিচের দৈর্ঘ্য কত ?
= ২২ গজ ।
১৬ । বাংলায় ছিয়াত্ত্বরের মন্বন্তর কবে হয়েছিল ?
= ১৭৭০
১৭ । স্ক্যানার কী ?
= ইনপুট ডিভাইস
১৮ । ভারত -বাংলাদেশের অভিন্ন নদী কয়টি ?
= ৫৪ টি
১৯ । সমতট জনপদ কোথায় অবস্থিত ?
= কুমিল্লা
২০ । বিখ্যাত তিন কন্যা চিত্রটি কার ?
= কামরুল হাসান
২১। যশোর জেলায় অবস্থিত বিল
= ভবদহ
২২। কোন উপজাতির ধর্ম ইসলাম
= পাঙ্ন
২৩। সংসদ অধিবেশন কে আহ্বান করেন ?
= রাষ্ট্রপতি
২৪। পানামা খাল কোন মহাসাগরকে যুক্ত করেছে?
= আটলান্টিক ও প্রশান্ত
২৫। ল্যাফিং গ্যাসের সংকেত
=N20

ইন্টারনেট দুনিয়ার বিভিন্ন প্রতিষ্টান প্রতিষ্ঠার তারিখ ও সাল (Establishment date &Year of the world famous Internet organization)

1) * Google : প্রতিষ্ঠিত হয় Sept 4, 1998.
2) * Facebook : প্রতিষ্ঠিত হয় Feb 4,2004.
3) * YouTube : প্রতিষ্ঠিত হয় Feb 14, 2005.
4) * Yahoo! : প্রতিষ্ঠিত হয় March 1994.
5) * Baidu : প্রতিষ্ঠিত হয় Jan 1, 2000.
6) * Wikipedia : প্রতিষ্ঠিত হয় Jan 15, 2001.
7) * Windows Live : প্রতিষ্ঠিত হয় Nov 1, 2005.
8) * Amazon : প্রতিষ্ঠিত হয় 1994.
9) * Tencent QQ : প্রতিষ্ঠিত হয় February 1999.
10) * Twitter : প্রতিষ্ঠিত হয় March 21, 2006.

পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে গরুর বাজারে কিভাবে সুস্থ ও সবল গরু চেনা যাবে।

পবিত্র ঈদ-উল-আযহা আসন্ন। ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে গরু কেনা-বেচার ধুম। তবে আমাদের মনে রাখতে হবে যে দেখতে স্বাস্থ্যবান ও মোটতাজা গরু মানেই কিন্তু সুস্থ গরু নয়। কিছু অসাধু ব্যবসায়ী অতিরিক্ত মুনাফার আশায় গরুর শরীরে বিভিন্ন ঔষধ প্রয়োগের মাধ্যমে মোটাতাজা করে থাকে, যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য প্রচন্ড ক্ষতিকর। তাই কুরবানীর জন্য গরু ক্রয়ের আগে সুস্থ গরু চেনার উপায়গুলো সম্পর্কে জানা আমাদের সকলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
কোববানি সময় হাটে সুস্থ সবল ও ভাল গরু চেনার উপায়
১. গরুর চোখ বড় ও উজ্জ্বল থাকবে।
২.গরুর মুখের সামনে খাবার ধরলে খাবার চেষ্টা করবে।
৩.লেজ দিয়ে মাছি তাড়াবে এবং কান নাড়বে।
৪.পেটের উপর আঙ্গুল দিয়ে চাপ দিলে চাপ দেয়া স্থানটি দীর্ঘসময় দেবে থাকবে না।
৫.নাকের উপরটা ভেজা ভেজা থাকবে।
৬.গোবর স্বাভাবিক থাকবে,পাতলা পায়খানা করবে না।
৭.গরুকে বিরক্ত করলে সহজেই রেগে যাবে।
৮.গরুর পিঠের কুঁজ মোটা ও টান টান হবে।
৯.গরুর চোখ বড় ও উজ্জ্বল থাকবে।

রাষ্ট্র সাধারণ জ্ঞান (State related knowledge)

► পৃথিবীর মোট রাষ্ট্র: ২২৮ টি।
► পৃথিবীর স্বাধীন রাষ্ট্র: ১৯৬টি।
► পৃথিবীতে মোট মুসলিম রাষ্ট্র: ৬৫টি।
► পৃথিবীর মুসলিম জনসংখ্যা: ১৪২ কোটি।
► জনসংখ্যার দিক দিয়ে বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্র: ইন্দোনেশিয়া।
► OIC ভুক্ত মুসলিম রাষ্ট্র: ৫৭ টি।
► সর্বশেষ স্বাধীন মুসলিম রাষ্ট্র: 'কসোভা' (ইউরোপ)।
► পৃথিবীর মোট রাষ্ট্রসংখ্যার অনুপাতে মুসলিম রাষ্ট্রের হার: ২৬%।
► পৃথিবীর জনসংখ্যার অনুপাতে মুসলিম জনসংখ্যার হার: ২৩.১৮%।
► জনসংখ্যার দিক দিয়ে ক্ষুদ্রতম মুসলিম রাষ্ট্র: মালদ্বীপ।
► জনসংখ্যার দিক দিয়ে পৃথিবীর বৃহত্তম মুসলিম শহর: করাচী (পাকিস্তান)।
► মুসলিম সংখ্যালঘিষ্ঠ রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে যে সবচে বেশি মুসলমান বাস করে: ভারতে (১৬%)।
► মোট জনসংখ্যার অনুপাতে বিভিন্ন মহাদেশের মুসলিম জনসংখ্যার শতকরা হারঃ
-> এশিয়া: ২৪%
-> ইউরোপ: ১%
-> আফ্রিকা: ৫৯%
-> উত্তর আমেরিকা: ১.৫%
-> দক্ষিণ আমেরিকা: ০.৫০%

বাংলাদেশের নদনদী সম্পকির্তত সাধারণ জ্ঞান (General knowledge of the rivers of Bangladesh)


প্রশ্ন: বাংলাদেশের নদ-নদীর সংখ্যা কত?
উ: ২৩০ টি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশে প্রবাহিত আর্ন্তজাতিক নদীর সংখ্যা কত?
উ: ৫৭ টি।
প্রশ্ন: উৎস হিসাবে আর্ন্তজাতিক নদীর কয়টি উৎস ভারতে?
উ: ৫৪টি।
প্রশ্ন: উৎসস্থল হিসাবে আর্ন্তজাতিক নদীর কয়টির উৎসস্থল মায়ানমারে?
উ: ৩টি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের জলসীমায় উৎপত্তি ও সমাপ্ত নদীর নাম কি?
উ: হালদা ও সাংগু নদী।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের প্রশস্থ নদী কোনটি?
উ: যমুনা।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের খরস্রোতা নদী কোনটি?
উ: কর্ণফুলী।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের র্দীঘতম নদী কোনটি?
উ: সুরমা।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের র্দীঘতম নদ কোনটি?
উ: ব্রহ্মপুত্র।
প্রশ্ন: ব্রহ্মপুত্র নদের অবস্থান বিশ্বে কততম?
উ: ২২তম।
প্রশ্ন: ব্রহ্মপুত্র নদের দৈর্ঘ্য কত?
উ: ২৮৫০ বর্গ কিমি।
প্রশ্ন: ব্রহ্মপুত্র নদের উৎপত্তি কোথায়?
উ: হিমালয়ের মানস সরোবর।
প্রশ্ন: বাংলাদেশে প্রবেশের পূর্বে ব্রহ্মপুত্র কোন কোন দেশের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়?
উ: তিব্বতে (সান পো নামে) ও ভারতের আসামে (ডিহি নামে)।
প্রশ্ন: কোন জেলার পাশ দিয়ে ব্রহ্মপুত্র বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে?
উ: রংপুর।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ-মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদীর নাম কি? এর দৈর্ঘ্য কত?
উ: নাফ নদী। দৈর্ঘ্য ৫৬ কিঃ মিঃ।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ-ভারতকে বিভক্তকারী নদীর নাম কি?
উ: হাড়িয়াভাঙ্গা।
প্রশ্ন: মেঘনার উৎপত্তিস্থল কোথায়?
উ: আসামের লুসাই পাহাড়ে।
প্রশ্ন: উৎপত্তিস্থলে মেঘনার নাম কি?
উ: বরাক নদী।
প্রশ্ন: মেঘনা কি কি নামে বিভক্ত হয়েছে?
উ: সুরমা ও কুশিয়ারা।
প্রশ্ন: সুরমা ও কুশিয়ারা পুনরায় মিলিত হয়ে কি নাম ধারন করেছে?
উ: কালনি।
প্রশ্ন: কালনি কোথায় পুনরায় মেঘনা নাম ধারন করেছে?
উ: ভৈরব বাজারের নিকট।
প্রশ্ন: কর্ণফুলী নদী কোথা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে?
উ: পার্বত্য চট্টগ্রাম দিয়ে।
প্রশ্ন: কর্নফুলী নদী কোথায় পতিত হয়েছে?
উ: বঙ্গোপসাগর।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী কোনটি?
উ: সুরমা, (অমলসিদ থেকে কাকুরিয়া) ২৫০ কিঃমিঃ
প্রশ্ন: পদ্মা নদীর দৈর্ঘ কত?
উ: ৩২৪ কিঃ মিঃ।
প্রশ্ন: কুশিয়ারা নদীর দৈর্ঘ্য কত?
উ: ১১০ কিঃ মিঃ
প্রশ্ন: এক কিউসেক বলতে কি বাঝায়?
উ: প্রতি সেকেন্ডে এক ঘনফুট পানির প্রবাহ।
প্রশ্ন: ঢাকা শহরকে রক্ষার জন্য বুড়ীগঙ্গা নদীর তীরে যে বাঁধ দেয়া হয় তার নাম কি?
উ: বাকল্যান্ড বাঁধ।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের কৃত্রিম হৃদ কোনটি?
উ: রাঙ্গামাটি জেলার কাপ্তাই হ্রদ।
প্রশ্ন: কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করা হয়?
উ: ১৯৬২ সালে।
প্রশ্ন: কাপ্তাই হ্রদ আয়তন কত?
উ: ৬৮৬.৯১ বর্গ কি.মি.।
প্রশ্ন: কোন নদী তিব্বতের মানস সরোবর হতে উৎপন্ন হয়েছে?
উ: ব্রহ্মপুত্র।
প্রশ্ন: ব্রহ্মপুত্র নদ কোন জেলার ভেতর দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে?
উ: কুড়িঁগ্রাম।
প্রশ্ন: ব্রহ্মপুত্র নদের প্রধান শাখার নাম কি?
উ: যমুনা।
প্রশ্ন: পদ্মা নদী মেঘনার সাথে কোথায় মিলিত হয়েছে?
উ: চাঁদপরে।
প্রশ্ন: পদ্মা নদী যমুনার সাথে কোথায় মিলিত হয়েছে?
উ: গোয়ালন্দ।
প্রশ্ন: মেঘনা নদী ব্রহ্মপুত্রের সাথে কোথায় মিলিত হয়েছে?
উ: ভৈরব বাজার।
প্রশ্ন: পদ্মা কোন জেলার ভেতর দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে?
উ: রাজশাহী।
প্রশ্ন: ভারত ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণ করেছেন কোন নদীর উপর?
উ: গঙ্গা।
প্রশ্ন: পানি বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য কাপ্তাই বাঁধ দেয় হয়েছে কোন নদীর উপরে?
উ: কর্ণফুলী।
প্রশ্ন: গঙ্গা নদীর উৎপত্তিস্থল কোথায়?
উ: হিমালয় পর্বতের গঙ্গোত্রী হিমবাহ।
প্রশ্ন: পদ্মা নদীর ভারতীয় অংশের নাম কি?
উ: গঙ্গা।
প্রশ্ন: তিস্তা উৎপত্তিস্থল কোথায়?
উ: হিমালয় পর্বত।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের প্রধান নদী বন্দর?
উ: নারায়নগঞ্জ।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের নদী গবেষনা ইনস্টিটিউট কোথায়?
উ: ফরিদপুর।
প্রশ্ন: কোন সালে ফারাক্কা ব্যারেজের নির্মান কাজ শেষ হয়?
উ: ১৯৭৪ সালে।
প্রশ্ন: কোন সাল থেকে ফারাক্কা বাঁধ চালু হয়?
উ: ১৯৭৫ সালে।
প্রশ্ন: ফারাক্কা বাঁধের দৈঘ্য কত?
উ: ৭৩৬৩ ফুট ৬ ইঞ্চি।

পেয়ারার পাতার অসাধারণ সাত গুণ (Guava leaf Health benefit)

পেয়ারার মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ, সি, পটাশিয়াম, লাইকোপেন। পেয়ারার পাতায়ও রয়েছে অনেক গুণ? জেনে নিন পেয়ারার পাতার কিছু অসাধারণ স্বাস্থ্যকর গুণের কথা।


১. পেয়ারা পাতার চা নিয়মিত খেলে রক্তের বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে। এটি ভালো কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়াতে কাজ করে।
২. পেয়ারা পাতার চায়ের মধ্যে থাকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদানের জন্য এটি ডায়রিয়া ও ডিসেনট্রি কমাতে কাজ করে।
৩. কফ ও ব্রঙ্কাইটিস কমাতেও পেয়ার পাতার চা বেশ কার্যকর।
৪. পেয়ারা পাতার চা ওজন কমাতে সাহায্য করে। এটি চর্বি কমাতে কাজ করে এবং পেট ভরা ভরা ভাব রাখে। এতে ওজন কমে।
৫. ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নিয়মিত পেয়ারার পাতার চা পান করা ভালো। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে কাজ করে।
৬. পেয়ারা পাতার অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদানের জন্য এটি পাকস্থলীর সমস্যারোধে ভালো কাজ করে। এটি ফুড পয়জনিং রোধেও উপকারী।
৭. পেয়ারার পাতা পানিতে ফুটান। একে ঠান্ডা হতে দিন। এরপর পানিটি মাথায় ম্যাসাজ করুন। চুল পড়া প্রতিরোধ হবে।
ইন্টারনেট হইতে সংগ্রহীত

Sunday, August 27, 2017

Preparation For the position of Project Manager in NGO

Management

1.    What is Management
Management is the process of planning, organizing, leading, motivating, controlling and coordinating the efforts of organization members and using of all other organizational resources efficiently and effectively to achieve stated organizational goal/objectives.
- Petar Drucker
2.    Management functions:
1.    Planning,
2.    Organizing,
3.    Leading,
4.    Motivating,
5.    Controlling and
6.    Coordinating
3.    Management Role:
Inter personal role:     Figurehead, leader and liaison.
Informational Role:     Monitor, dissemination and spoken.
Decisional role:     Entrepreneur, disturbance handle and resource allocation
Supervisory role:     Action plan, leave, achievement and office management
4.    General skills is essential for good manager .these are as—
•    Conceptual skill
•    Technical skill
•    Human relations skill
•    Administrative skill.
•    Communication skill
5.    What is definition of Manager?
A Manager is the person responsible for planning and directing the work of a group of individuals, monitoring their work, and taking corrective action when necessary.
6. What is Leadership how many styles of leadership?
Describe characteristic of leadership?
Answer:
leadership:
Leadership means ability to guide / direct/ organize a group or community according to clear plan in order to reach a goal or solve a problem or for management of an issue. For some leadership qualities in a in a person, he/she is identified as a leader to others.
how many styles of leadership?

 Who is leader?
  A leader is a person who possesses some special characteristics. A leader helps others to follow the right track, and organizes them to attain a specific  goal or bring about a change.
Describe characteristic of leadership?

•    Responsible
•    Sympathetic
•     Educated
•    Able to lead community
•    Able to Coordinate
•    Has organizing ability
•    Patient
•    Spirited
•    Neutral
•    Honest
•    Able to take right decision
•    Flexible
•    Co operative
•    Organize others to achieving something.
 69. Planning:
Generally planning is to achieve the specific objective set of activities in relation to the specific time.
The following question should be answered in the work plan. Those are 5W & 1H.
W = what will be done?
W = When it will be done?
W = Why it will be done?
W = Where it will be done?
W = who it will be done?
&
H = How it will be done?
A complete work plan should follow SMART Criteria.
To setup planning Objectives we have to consider SMART for measurement of objectives SMART is –
                   S= Specific
                   M= Measurable
                   A= agreed
                   R= Realistic
                   T= Time bound

Right Based Approach

Rights based approach:
Rights based approach is a process to emphasis the technique and support to people by receiving of rights. RBA explain the root cause of poverty, risk and vulnerability.
Why RBA:
•    Establishment of rights.
•    Root cause of poverty, injustice, vulnerability and misfortune.
•    Equality and equity.
•    Capacity building.
•    Transparency, accountability and responsibility.
•    Personalities and values.
•    Equal justifications.
•    Relation builds up with deferent partners, stakeholders and CBO etc.
•    Sustainable development.
•    Reduce discrimination from the society.
•    Established the rules of law.

What is basic difference between NBA and RBA?
Need Based Approach (NBA)    Rights Based Approach (RBA)

1. Focus to symptom    1. Focus to root cause.
2. Analysis to condition    2. Analysis to position
3. Implementation through the project or sectored intervention.    3. Implementation through the program, liaison, networking, federation and alliance.
4. Limited work within the community.    4. Work with deferent groups, organizations, civil societies and the state.
5. Service to direct.    5. Work with personalities and values to decision making stage.
6. Assist to community    6. Assist build up the capacity of communities and create good leaders.
7. Short time result oriented.    7. Long time results.
8. Move alone     8. Move together
7. What do you mean by community mobilization? What is community participation? What is citizen monitoring?
 Answer:
Community mobilization  is a process that brings together all possible social power groups to make the people aware about a common  problem and  solve it with their active participation so that they become self reliant . Community participation means develop ownership, community driven activity, raise their voice and fulfil with own capacity and resources.

Steps of mobilizations:-
•    Problem identification.
•    Ranking the problem
•    Prepare problem oriented plan.
•    Identify strength ,weakness, opportunity of implementation
•    Involve community with planning stage
•    Implementation of planning by help of community
•    Progress monitoring through participatory way
•    Evaluation

What is Citizen monitoring:
   It is a new concept of development field.  To monitor the project activity through citizen of that community is called citizen monitoring. They will monitor the quality of work .Positive side of citizen monitoring is capacity build up, develop ownership, ensure community participation and sustainability of programme.

8. What do you mean by Gender and equality? What is equity? What is RBA? How could we mainstreaming RBA, Gender, and equality in programming?
 Answer:
Gender:
 Gender refers to the socially constructed roles, expectations and definitions a given society considers appropriate for men and boys
e.g women do house hold chores.



 Equality:
 Equality is about recognition that every individual and group has equal entitlement to dignity and respect in the realisation of human rights and access to resources. e.g rights to health ,rights to access to land ,health services.

Equity:

Equity is explicitly about concerns of fairness and social justice. To ensure fairness measures must often be available to compensate for warranted disadvantages. Equality involves access to equal opportunity and the development of basic capacity. Equity implies   participation of all people in processes of development and the application of a gender perspective in all our activities.

RBA:

 RBA is human rights based approach is a conceptual framework for the process of human development that is normatively based on international human rights standards and operationally directed to promoting and protecting human rights.
 

Women Empowerment

Women Empowerment:

Woman Empowerment means enough control on her life and livelihood; take decision herself, capable to express her opinion and control on resources.
Why Women Empowerment? 

Women play a central role in the family and community. Women empowerment is necessary for the shake of development because development and empowerment are synonymous. In the process of alleviating poverty it was observed that meaningful development is not possible keeping the women folk out of mainstream of development. Women are the most backward and undeveloped section of the society. So development programs by passing women invariably fail. Now it is the globally recognized that women empowerment is the much important in the process of development.  
Area of women empowerment:
1. Social:
•    Participation with social activities.
•    Participation with rights based activities and initiatives.
•    Unity with groups
•    Enhance knowledge through education.
2. Economical:
•    Security of income
•    Partnership with productive resources.
•    Capacity of business dealing/marketing.
•    Savings.
3. Political:
•    Participation of local institution.
•    Relation or liaison with political power.
•    Capacity building on politics.
•    Establishment of rights.
4. Cultural:
•    Excellency and freely exercise of own art and culture.
5. Organizational:
•    Popularity/introducing of nation or unique.
•    Build up representative.
•    Participation of good governance.
•    Make organizational pillar.
6. Physical elements:
•    Geographical identity.
•    Infrastructural facilities.

Team

Team:
A team has two or more people; It has a specific performance objective or recognizable goal to be attained and coordination of activity among the members of the team is required for the attainment of the goal or objective.
Key factors of team development:
•    Commitment
•    Trust
•    Purpose
•    Communication
•    Involvement
•    Process oriented.

Training and Facilitation

Training:
Training may define as the sharing of knowledge, attitude and skill between the trainer and trainee.

Training means to give solution to the people need knowledge and attitude.

Training means the learning of behavior change for doing something.
Training Report:
1.    Introduction:    Training needs, Participants, Objective, Place, Budget and Schedule.
2.    Training methodology: Strategy follow, Method use, Time, Facilitation and Monitoring.
3.    Training out come: Participants views, Observers views and Trainers views.
4.    Expenditure report:
5.    Recommendation:
6.    Conclusion:   

Facilitation:

Facilitation is a process of creating favorable environment so that the participants can participate actively to exchange their views, ideas and opinions to achieve certain objectives.

Facilitation is an art which accelerate the session using the improved questioning to stimulate the participants and which encourage the participants to actively listen to each other interact, create new ideas, analyze them and learn.


15. What are the major challenges to work with GOB?
  Answer: challenges:
•    Lack of resources
•    Inadequate  facilities
•    Demand financial support
•    Ensure involvement and accountability

16. To implementation of Project what resources will need?
Answer: Effective implementation of project depends on some essential elements these are as follows
•    Budget
•    Human resource
•    DIP
•    Logistics

Conflict resolution:
Conflict defines as a situation of competition in which the parties are aware of incompatibility of potential future positions and in which each party wishes to occupy a position which is incompatible with the wishes of the other”.
 Conflict usually proceeds through five stages:-
•    Diagnose the root cause of conflict, then search for possible solutions.
•    Think twice replacing a member, who is not a team player.
•    Discourage cliques (grouping) from forming.
•    Persuade private /team discussion for handling individuals’ difficult behaviour.
•    Encourage members to forgive each other
9. How to generate qualitative report?
Answer: 
Report is a presentation tool of project progress and it’s a secondary source of research. So report is important for manager for better management of the programme.
In general steps of a good report is-
•    Title of the report.
•    Reporting period.
•    Report prepared on and submitted to with date.
•    Introduction of the report.
•    Main body of the report.
•    Learning point
•    Strength side of reporting subject
•    Need to improve content
•    Recommendation
•    Conclusions
•    Next planning
What is Livelihood?
 Livelihoods: Focus on poverty reduction interventions on empowering the poor to build on their opportunities, supporting their access to assets and developing an enabling policy and institutional environment.
What is Economic Development?
 Economic Development: Economic development is the process whereby real per capita income of a country increases over long period time.
Economic Development Indicator?
1.    Increase income
2.    Available work facilities
3.    Increase buying capacity
4.    Huge production
5.    Increase trade
6.    Poverty reduction
Economic Development Challenges ?
1. Environment 2. Policy 3.Poverty 4. Capital 5. Disaster

What is it Community Development?
 Community development is an accomplished process and part of its advance is the belief that communities cannot be helped unless they themselves agree to this process.  Community development has to look both ways: not only at how the community is working at the grass roots, but also at how open key institutions are to the needs of local communities.
What is Advocacy?
 Advocacy is a process to enable social justice advocates to gain access and voice their opinion in decision making, to pressure public attitudes and to get about, enact and apply laws and public policies which will take society closer towards being just and logical.
How can organizations benefit from community mobilization?
 The most important benefit is doing something to help address an issue impacting their community to save valuable resources. By getting involved, community and organizations, development professionals and policy makers will jointly take actions that should result in the elimination of problems in their community.
Beyond the great satisfaction and achievement of eliminating problems, community mobilization can position your organization as a leader in the community, possibly bringing in new resources.
What is empowerment?
Empowerment aims to use specific strategies to reduce, eliminate, combat and reverse negative valuations by powerful groups in society affecting certain individuals and social groups.
Millennium Development Goal/ Declaration?
 In 2000, 189 nations made a promise to free people from extreme poverty and multiple deprivations. This pledge became the eight Millennium Development Goals to be achieved by 2015. In September 2010, the world recommitted itself to accelerate progress towards these goals.
1.    Eradicate extreme poverty and hunger
2.    Achieve universal primary education
3.    Promote gender equality and empower women
4.    Reduce child mortality
5.    Improve maternal health
6.    Combat HIV/AIDS, malaria and other diseases
7.    Ensure environmental sustainability
8.    Develop a global partnership for development

 What is ECD?
ECD refers to a comprehensive approach to policies and programmes for children from birth to eight years of age, their parents and caregivers. Its purpose is to protect the child's rights to develop his or her full cognitive, emotional, social and physical potential.
What is budget?
An estimate of costs, revenues, and resources over a specified period, reflecting a reading of future financial conditions and goals.
One of the most important administrative tools, a budget serves also as a (1) plan of action for achieving quantified objectives, (2) standard for measuring performance, and (3) device for coping with foreseeable adverse situations.
What is food security?
Food Security means that all people at all times have physical & economic access to adequate amounts of nutritious, safe, and culturally appropriate foods, which are produced in an environmentally sustainable and socially just manner, and that people are able to make informed decisions about their food choices.

What are the Sustainable Development Goals?
The Sustainable Development Goals (SDGs), otherwise known as the Global Goals, are a universal call to action to end poverty, protect the planet and ensure that all people enjoy peace and prosperity.
These 17 Goals build on the successes of the Millennium Development Goals, while including new areas such as climate change, economic inequality, innovation, sustainable consumption, peace and justice, among other priorities. The goals are interconnected – often the key to success on one will involve tackling issues more commonly associated with another.
The SDGs work in the spirit of partnership and pragmatism to make the right choices now to improve life, in a sustainable way, for future generations. They provide clear guidelines and targets for all countries to adopt in accordance with their own priorities and the environmental challenges of the world at large. The SDGs are an inclusive agenda. They tackle the root causes of poverty and unite us together to make a positive change for both people and planet. “Supporting the 2030 Agenda is a top priority for UNDP,” said UNDP Administrator Helen Clark. “The SDGs provide us with a common plan and agenda to tackle some of the pressing challenges facing our world such as poverty, climate change and conflict. UNDP has the experience and expertise to drive progress and help support countries on the path to sustainable development.”
1.    End poverty in all its forms everywhere
2.    End hunger, achieve food security and improved nutrition, and promote sustainable agriculture
3.    Ensure healthy lives and promote well-being for all at all ages
4.    Ensure inclusive and equitable quality education and promote life-long learning opportunities for all
5.    Achieve gender equality and empower all women and girls
6.    Ensure availability and sustainable management of water and sanitation for all
7.    Ensure access to affordable, reliable, sustainable, and modern energy for all
8.    Promote sustained, inclusive and sustainable economic growth, full and productive employment and decent work for all
9.    Build resilient infrastructure, promote inclusive and sustainable industrialization and foster innovation
10.    Reduce inequality within and among countries
11.    Make cities and human settlements inclusive, safe, resilient and sustainable
12.    Ensure sustainable consumption and production patterns
13.    Take urgent action to combat climate change and its impacts (in line with the United Nations Framework Convention on Climate Change)
14.    Conserve and sustainably use the oceans, seas and marine resources for sustainable development
15.    Protect, restore and promote sustainable use of terrestrial ecosystems, sustainably manage forests, combat desertification, and halt and reverse land degradation and halt biodiversity loss
16.    Promote peaceful and inclusive societies for sustainable development, provide access to justice for all and build effective, accountable and inclusive institutions at all levels
17.    Strengthen the means of implementation and revitalize the global partnership for sustainable development

Saturday, August 26, 2017

জীবনকে সফল ও উপভোগ্য করতে এবং সর্বোপরি কর্মক্ষেত্রে সাফল্য পেতে ফিটনেস ধরে রাখতে হবে

জীবনকে সফল ও উপভোগ্য করতে এবং সর্বোপরি কর্মক্ষেত্রে সাফল্য পেতে ফিটনেস ধরে রাখতে হবে। শরীর-স্বাস্থ্য ভালো থাকলে মনও থাকে প্রফুল্ল। মনকে প্রফুল্ল রাখতে এবং কাজে দ্বিগুণ মনোযোগী হতে সকালের ব্যায়ামের বিকল্প নেই।আসলে একে ব্যায়াম না বলে বলতে পারেন নিয়ম মেনে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নড়াচড়া... অর্থাৎ আমার সাধারণ যেই কাজ গুলো করি তা যদি নিয়ম মেনে করি তাহলে আমাদের এক্সট্রা ব্যায়াম করা লাগে না(অধিকাংশের ক্ষেত্রে ) ...
আমি জানি আমারা সবাই যার যার কাজে ব্যস্ত আলাদা করে ব্যায়াম করার মত সময় কারো হাতে নাই ... কিন্তু নিজেকে ফিট রাখার ইচ্ছা সবারই আছে ... কিন্তু এর জন্য এক্সট্রা পরিশ্রম করতে অধিকাংশ বন্ধুই রাজি না ...
তাই আপনাদের জন্য বিভিন্ন মানবদরদী চিকিৎসক ও গবেষকের পরামর্শের ওপর ভিত্তি করে কিছু লেখার এ ক্ষুদ্র প্রয়াস... এই লেখা পড়ে আপনি কিছুটা হলেও ফিট থাকতে পারবেন ...
১. উপযুক্ত ব্যায়াম ও খাদ্যাভ্যাস এবং প্রফুল্ল মনই হচ্ছে সুস্থ থাকার চাবিকাঠি। আসলে আমাদের জীবনে এত দুশ্চিন্তা বা টেনশন থাকে যে, আমরা হাসিখুশী থাকতে পারি না। অথচ কথায় আছে, ক্যান্সারে যত না কবর ভরেছে তার চেয়ে বেশী ভরেছে টেনশনে। সুতরাং ভালভাবে বাঁচতে চাইলে মনকে প্রফুল্ল রাখতে হবে। এ জন্য ভাল চিন্তা ও ভাল কাজের কোনো বিকল্প নেই। সেই সাথে নিজেকে জড়াতে হবে কোনো না কোনো সৃজনশীল কাজের সাথে।
২. চার বছর বয়স থেকেই ব্যায়াম শুরু করা উচিত। ব্যায়াম অনেক রকম। যেমন হাঁটা, সাঁতার কাটা ও দৌড়-ঝাঁপ ইত্যাদি ব্যায়াম, সাইকেল কিংবা অন্যান্য যন্ত্রপাতি চালিয়ে ও ভারি কিছু ওপরে তোলার মাধ্যমে ব্যায়াম, দেহের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ মালিশের দ্বারা ব্যায়াম এবং দেহকে বিশেষ ভঙ্গিমায় স্থির রেখে যোগ ব্যায়াম। সব ব্যায়ামেই উপকার হয়। তবে বয়স, শারীরিক অবস্থানুযায়ী প্রয়োজন, পরিবেশগত সুবিধা, সময়ের সীমাবদ্ধতা ও মানসিক প্রবণতার কথা ভেবে ব্যায়াম বেছে নেয়া ভাল। কিন্তু কিছু ব্যায়াম আছে যা একেবারে শয্যাশায়ী বা চলাফেরায় অক্ষম না হলে সকলের পক্ষেই করা সম্ভব। এ লেখায় সেগুলোর ওপরেই জোর দেয়া হয়েছে।
৩. প্রতিদিন ৪৫ মিনিট জোরে হাঁটুন। একবারে না পারলে কয়েকবারে। এতে দেহের সমস্ত— অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নমনীয় থাকে ও মগজে প্রচুর অক্সিজেন ঢোকায় দুশ্চিন্তা কমে। হাঁটায় মহিলাদের ঋতু বন্ধজনিত হাড়ক্ষয় এবং অন্যান্য জটিলতাও রোধ হয়।
৪. অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নড়াচড়া এবং মালিশ করা ভাল ব্যায়াম। কারণ এতে রক্ত সঞ্চালন সহজ হওয়ায় চর্বি জমতে পারে না। এখানে দেহের গুরুত্বপূর্ণ কিছু স্থানে মালিশের উল্লেখ করা হল যার দ্বারা কাছের তো বটেই, দূরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গও উপকৃত হয়।
ক) যখনই সম্ভব পুরো মাথা মালিশ করলে মাথায় ভালোভাবে রক্ত চলাচল করে বলে মগজ তথা স্নায়ুকেন্দ্র ভাল থাকে ও সহজে চুল পড়ে না কিংবা পাকে না।
খ) প্রত্যহ ১০ মিনিট হাত ঘুরিয়ে ভেজা কপাল মালিশ করলে শারীরিক বৃদ্ধির জন্য দায়ী পিটুইটারি গ্রন্থি সতেজ থাকে।
গ) কানের সামনে-পেছনে মালিশ করলে এবং কানের লতিসহ কান মোচড়ালে পাকস্থলী ভাল থাকে।
ঘ) নাকের ডগা হাতের তালু দিয়ে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ডললে কিডনি সবল থাকে।
ঙ) শরীর ও মনের যে কোনো চাপের প্রথম শিকার হচ্ছে ঘাড়। কাজেই ঘাড় মালিশ করলে এবং মাথা ওপর-নিচ ও চারপাশে হেলিয়ে ঘোরালে ঘাড় নমনীয় থাকে।
চ) চোয়ালের নিচে গলার দু’পাশে মালিশ করলে থাইরয়েড ও টনসিল গ্রন্থি ভাল থাকে।
ছ) কনুইয়ের জোড়ায় হালকা চাপ দিয়ে এবং কনুই ও কব্জির মাঝখানে স্বাভাবিকভাবে মালিশ করলে হাত খুব সচল থাকে।
জ) নাভির চারপাশে মালিশ করলে দুশ্চিন্তা কমে এবং চিৎ হয়ে শুয়ে এটি করলে সহজে আন্ত্রিক গোলযোগ হয় না।
৫. শুয়ে পেটের ওপরে দু’হাত রেখে গভীরভাবে নাক দিয়ে শ্বাস নিয়ে পেট ফুলিয়ে মুখ দিয়ে ধীরে ধীরে শ্বাস ছাড়লে ফুসফুসের শক্তি বাড়ে এবং দিনে ২০ মিনিট এটি করলে ভাল ঘুম হয়। দেহের সার্বিক শক্তি বৃদ্ধি ও তারুণ্য ধরে রাখার জন্য একটানা যতক্ষণ পারা যায় মলদ্বার সংকোচন করা ও ছেড়ে দেয়া খুবই ভাল একটি ব্যায়াম।
৬. স্নায়ুতন্ত্রের এক বড় অংশ শেষ হয়েছে হাতের তালুতে ও পায়ের তলায়। এ জন্য হাততালি দিলে চোখের ছানি দূর হয়, উচ্চ রক্তচাপ কমে এবং স্মরণশক্তি বাড়ে। পায়ের তলা কর্কশ কোনো কিছু, যেমন ধুন্দুলের ছোবড়া কিংবা প্লাস্টিকের ব্রাশ দিয়ে দিনে মোট ২০ মিনিট ঘষলে দেহের সব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গই উদ্দীপ্ত হয়, সতেজ থাকে এবং রোগাক্রান্ত হলেও ধীরে ধীরে সুস্থ হয়। বিশেষতঃ অনিদ্রা, হৃদরোগ ও স্ট্রোক প্রতিরোধে এবং মহিলাদের গর্ভাবস্থায় খুব উপকার পাওয়া যায়। পায়ের তলা ঘষার পর আঙ্গুলগুলো ওপর-নিচ করে টানুন।
৭. মুখ ধোয়ার সময়ে চোখে ২৫ বার পানির ঝাপটা দিন। নাক দিয়ে পানি যতটা পারা যায় টানুন ও ছাড়–ন। এতে সহজে সর্দি-কাশি হবে না। উপরন্তু এটি মাথাব্যথা, সাইনাসাইটিস ও মাইগ্রেইনে খুব উপকারী।

Friday, August 25, 2017

How to control hypertension in the domestic system (ঘরোয়া পদ্ধতিতে কিভাবে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রন করা যায়)

উচ্চ রক্তচাপকে এক ধরনের নীরব ঘাতক বলা যায়।আমাদের হার্টে প্রতিনিয়ত পাম্পের মতো প্রতিটি কোষে রক্ত সরবরাহ করে থাকে। এই রক্ত প্রবাহমান ধারায় রক্তনালীর দেয়ালে যে বল প্রয়োগ করে তাই রক্তচাপ। এই প্রবাহে কোনো ধরনের বাঁধা বা স্বাভাবিক গতি ব্যাহত হলে সে অবস্থাকে আমরা উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন বলি। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য আমরা সব সময়ই নির্ভর করি ডাক্তার আর ওষুধের ওপর। কিন্তু আমরা চাইলে ঘরোয়া ভাবেও এই রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারি। কীভাবে, জেনে নিন:
মাছ, মাংস, সবজি: মাছ ও মুরগির মাংস খেলে আমাদের রক্ত​​চাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। কিন্তু লাল মাংস বিশেষ করে গরুর মাংস খেলে রক্তচাপ আরও খারাপ অবস্থায় চলে যায়। সবজি এবং মাছ আমাদের শরীরের জন্য উপকারি। প্রতিদিনের খাবারে প্রচুর সবজি এবং মাছ রাখুন।
 রসুন: 
 বিশ্বজুড়ে অনেক ধরনের খাদ্য তৈরিতে একটি বিশেষ উপাদান হচ্ছে রসুন।মনে করে দেখুন, অামাদের দাদী, নানীরা ছোটবেলায় প্রতিদিন এক টুকরো রসুন খেতে বলতেন। আসলে ওনারাই সঠিক ছিলেন। এই প্রাকৃতিক ওষুধ রসুন আমাদের শরীরের কলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। 

 পেঁয়াজ এবং মধু:  

 উচ্চ রক্তচাপ দ্রুত কমিয়ে দেওয়ার জন্য একটি দারুণ টিপস্ হচ্ছে, একটি কাপে এক চা চামচ পেঁয়াজের রস এবং দুই চা চামচ মধু নিয়ে প্রতিদিন খান।

 গাজর: 

আপনার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে দিনে দুবার গাজরের জুস খান। নিয়মিত গাজর খেলে আমাদের ত্বকও ভালো থাকে।
 বিট: বিটের জুসও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে টনিকের কাজ করে।

লবণ:  

 সুস্থ থাকতে হলে প্রতিদিনের খাবার থেকে অবশ্যই কাঁচা লবণ বাদ দিতে হবে। এতো গেল খাবারের কথা।
 ব্যায়াম ওমেডিটেশনঃ নিয়মিত মেডিটেশন করুন, প্রতিদিন আধা ঘণ্টা হাঁটুন আর দুশ্চিন্তা দূরে রেখে প্রিয়জনের সঙ্গে হাসিখুশি থাকুন।
উচ্চ রক্তচাপ একটি নীরব ঘাতক হয়ে দেখা দিতে পারে। এটি হার্ট এটাক, স্ট্রোক, হৃদরোগ এমনকি মৃত্যুরও কারণ হতে পারে। তাই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রেখে সুস্থ ও স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন করুন।

Thursday, August 24, 2017

How do you reflect yourself as extraordinary people?(আপনি কিভাবে নিজেকে অসাধারণ মানুষ হিসাবে প্রতিষ্টিত করবেন?)

আমরা অনেকেই চেষ্টা নিজেকে একটু ভিন্ন ভাবে অর্থাৎ সবার নিকট জনপ্রিয় ও আদর্শ ব্যক্তি হিসাবে প্রতিষ্টিত করতে। তার জন্য আপনাকে কিছু গুনাবলি অর্জন করতে হবে। বিজনেস ইনসাইডার অবলম্বনে আপনি যদি নিম্নের গুন গুলো অর্জন করতে পারেন তাহলে  নিজেকে অসাধারণ মানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন ...
১. অকৃত্রিমতা : সত্যিকারভাবে অকৃত্রিম, বিশ্বাসী ও অন্যের কাছে গ্রহণযোগ্য মানুষ হওয়ার চেষ্টা করুন। সব সময় নিজের ব্যক্তিত্ব একই রাখা এ ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
২. সাহস : ঝুঁকি নিতে ভয় পেলে চলবে না। কারণ সাহসী মানুষকে সবাই পছন্দ করে।
৩. সিদ্ধান্ত গ্রহণে দক্ষ : সিদ্ধান্ত নেওয়া কোনো সহজ বিষয় নয়। আর এ বিষয়টিতে যারা দক্ষতা অর্জন করে, তারা নিঃসন্দেহে অসাধারণ।
৪. যোগাযোগে সক্ষম : যারা অন্যের সঙ্গে যোগাযোগে দক্ষ তাদের অন্যরাও ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখে। আর এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ গুণও বটে।
৫. ভয়হীন : আপন ভাবনাকে প্রকাশ করতে গেলে ভয় থাকলে চলে না। আর এমন ভয়হীন মানুষকেই অসাধারণ হিসেবে ধরা হয়।
৬. লক্ষ্য-সন্ধানী : নির্দিষ্ট লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে না চললে সমুদ্রের জাহাজেরও দিগ্ভ্রান্ত হওয়ার শঙ্কা থাকে। আর নির্দিষ্ট লক্ষ্য ছাড়া মানুষের জীবনও অসফল। তাই লক্ষ্য অর্জন করার জন্য ক্রমাগত চেষ্টা করে যাওয়া আপনাকে অসাধারণ হতে সহায়তা করবে।
৭. অনুপ্রেরণাদাতা : অন্যকে অনুপ্রেরণা দেওয়া কোনো সহজ কাজ নয়। যারা এ কাজে সফল, তাদের অসাধারণ হিসেবেই দেখবে অন্যরা।
৮. জ্ঞানপিপাসু : জ্ঞান অর্জন করার চেষ্টা অত্যন্ত বড় একটি গুণ। যারা ক্রমাগত জ্ঞান খুঁজে বেড়ায় এবং তা বাস্তব জীবনে কাজে লাগায়, তারা নিঃসন্দেহে অসাধারণ।
৯. শ্রোতা : ভালো বক্তা হওয়ার পূর্বশর্ত ভালো শ্রোতা হওয়া। যারা এ কাজে দক্ষ, তারা অন্যদের তুলনায় অসাধারণ হিসেবে নিজের দ্যুতি ছড়াবে, এটাই স্বাভাবিক।
১০. ইতিবাচক : যেকোনো বিষয়কে ইতিবাচক বা নেতিবাচকভাবে দেখার মতো বিষয় রয়েছে। অসাধারণ ব্যক্তিরা সব বিষয়কে ইতিবাচকভাবেই দেখে।
১১. বিশ্বাসযোগ্য : বিশ্বাসযোগ্যতা একটি বড় বিষয়। আপনি যদি অন্যের বিশ্বাস অর্জন করার মতো হন তাহলে তা আপনাকে অসাধারণ হিসেবেই প্রতিষ্ঠিত করবে।
১২. সহানুভূতিশীল : অন্যকে বিপদ থেকে উদ্ধার করা, বিপদ-আপদে পাশে থাকা একটি বড় গুণ। অন্যের প্রতি সহানুভূতিশীল এমন ব্যক্তিরা অন্যদের তুলনায় অসাধারণ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে।

Friday, August 18, 2017

বন্যা কবলিত এলাকায় বিষাক্ত সাপের উপদ্রব থেকে বাচতে হলে যা করতে পারেন।

বিষাক্ত সাপ :****বন্যা কব‌লিত এলাকায় বিষাক্ত সা‌পের উপদ্রব থেকে রক্ষা পেতে শয়ন ক‌ক্ষে অথবা ঘ‌রের নির্দিষ্ট স্থা‌নে লাল র‌ঙের লাইফবয় সাবান টুকরা টুকরা ক‌রে ছিটিয়ে রাখুন। কারন, লাইফবয় সাবা‌নে কার্বক্সা‌লিক এসিড/কার্ব‌নিল এসিড থাকায় সাপ কা‌ছে আস‌তে পা‌রেনা।
অথবা কার্বলিক এসিডের ছিপি খুলে ঘরের কোনে রাখতে হবে। কার্বলিক সাবান অথবা কার্বলিক এসিড পাওয়া না গেলে সজিনার ডাল কেটে টুকরো টুকরো করে ঘরের চারদিকে চড়িয়ে দিতে হবে। এতে ঘরে সাপ ঢুকবে না।

নিজে জানুন এবং শেয়ার করে অন্যকেও জানার সুযোগ করে দিন।
তথ্য সংগৃহিত।


Wednesday, August 16, 2017

হাওড় (Haor)


টাঙ্গুয়ার হাওড়ে খরচের বাগান


evsjv‡`k b`xgvZ…K ‡`k | wngvjq ce©Zgvjv †_‡K Drcbœ Ges Gi `wÿ‡Y Aew¯’Z we‡k¦i Ab¨Zg e„nËg `ywU b`x M½v I eª¤§cy‡Îi cvwb  G †`kwUi Ici w`‡q e‡½vcmvM‡i wM‡q c‡o‡Q| GQvov jymvB cvnvo ‡_‡K Drcbœ eivK b`xi cvwbI evsjv‡`‡ki Ici w`‡q e‡½vcmvM‡i wM‡q cwZZ nq| eivK b`x evsjv‡`‡k cÖ‡e‡ki gyû‡Z© wm‡j‡Ui Avjgkx‡`i Kv‡Q myigv I Kzwkqviv bv‡g `ywU kvLvq fvM n‡q‡Q| GB myigv I Kzwkqviv b`x `y‡Uvi AeevwnKv‡ZB evsjv‡`‡ki weL¨vZ nvIi ¸‡jvi Ae¯’vb|
‡`‡ki DËi-c~e©v‡j Aew¯’Z nvIi¸‡jv †`‡ki cÖavb wb¤œvÂj GjvKv| eª¤§ªcyÎ b` Zvi cÖevnc_ 1787 mv‡ji eb¨v I fzwgK‡¤úi ci gaycyi M‡oi cye©w`K †_‡K cwð‡g cwieZ©b Ki‡j cwjgvwU fivU nIqvi Afv‡e G AÂj wbPz †_‡K hvq| ZvQvov †gNvjq I evsjv‡`‡ki mxgvšÍ eivei msMwVZ ÕWvDwK Py¨wZÕi Kvi‡Y AwZcÖvPxb  Kv‡j GjvKvwU 3 †_‡K 10wgUvi e‡m hvq| Z‡e ¯’vbxq b`x mgyn h_v †mv‡gk¦ix, hv`yKvUv,PjwZ, iKwZ, avgvwjqv Ges myigv b`xi cwj GjvKvwU‡K µgk fivU K‡i P‡j‡Q|
evsjv‡`‡ki fzL‡Û Mo e„wócv‡Zi nvi eQ‡i 2300 wgtwgt| e„wócv‡Zi nvi DËi-cye©v‡j A‡bK †ekx, wm‡j‡U  eQ‡i 4000 wgtwg Ges mybvgM‡Â 5000 wgtwg| †`‡ki evB‡i †_‡K b`xevwnZ n‡q Avmv cÖPzi Rj m¤ú` m„wó K‡i‡Q cyKzi,nvIo,wej Gi we¯ÍxY© Rjvfzwg|



wm‡jU,‡gŠjwfevRvi,nweMÄ,‡b·Kvb,wK‡kviMÄ Ges eªv¤§bevoxqv †Rjvi nvIi I wb¤œvÂj¸wji  D”PZv  mgy`ªmgZj n‡Z M‡o Pvi wgUvi | Z‡e mybvgM‡Äi nvIi I wb¤œvÂj ¸wji Mo D”PZv `yB wgUvi| 
তাহিরপুর এর টাঙ্গুয়ার হাওড়
Aci Z_¨ g‡Z, nvIi wcwiP AvK…wZi e„nr fz-MvVwbK Aebgb| el©vKv‡j nvI‡ii cvwbivwki e¨vwß _v‡K A‡bK †ekx, Avi kxZKv‡j msKzwPZ n‡q c‡o| cÖavbZ e„nËi wm‡jU I gqgbwmsn †Rjvs nvIi †`Lv hvq| GB nvIi¸wj b`x I Lv‡ji gva¨‡g RjcÖevn †c‡q _v‡K| kxZKv‡j nvIi ¸wj wekvj, w`MšÍwe¯Í…Z k¨vgj cÖvšÍ‡ii iƒc †bq, Avevei el©vKv‡j Kzjnxb mgy‡`ªi AvKvi avib K‡i| nvIi kãwU ms¯‹…Z kã ÕmvMiÕ Gi weK…Z iƒc e‡j aviYv Kiv nq|
খরচার হাওড়ে বৈশাখ মাসের আগাম বন্যার পানিতে মাছ ধরা
 GB cwjMwVZ mgfzwg‡Z Qq mn¯ªvwaK ¯’vqx AMfxi Rjgnvj i‡q‡Q hv wej bv‡g cwiwPZ Ges GB GjvKv‡K †gŠmywg eb¨vq cøvweZ e„nr AÂj wN‡i i‡q‡Q|GB  AeevwnKvq i‡q‡Q cÖvq 47wU eo nvIi Ges GB nvIo¸wji g‡a¨ cÖvq 3500 ¯’vqx ev Mfxi wej I 2800 A¯’vqx ev FZzwfwËK wej|
cvk¦©eZx fvi‡Zi AmsL¨v cvnvwo b`x GB cwjfzwg‡Z cÖPzi cvwb mieivn K‡i| el©vKv‡j 6wgUvi ch©šÍ Mfxi we¯ÍxY© eb¨vi cvwb‡Z Zwj‡q _v‡K GB AÂj| ﮋ †gŠmy‡g AwaKvsk cvwb ïwK‡q hvq| we‡ji AMfxi cvwb‡Z MwR‡q D‡V cÖPzi cwigv‡Y ˆewPÎgq RjR Dw™¢`|
খরচার হাওড় এর পাড়
myigv,Kzwkqvivi m‡½ mshy³ Ab¨vb¨ †QvU †QvU cvnvwo b`x †hgb, gby,‡LvqvB, wcqvb,‡gvMiv, hv`yKvUv,iKwZ, avgvwjqv, PjwZ cÖf„wZ mshy³ n‡q‡Q nvI‡ii Nb RjwbM©g cÖYvjxi m‡½|GB nvIi GjvKvi AwaKvskB eb¨vi cvwb‡Z cÖvq 7 †_‡K 8 gvm eb¨vi cvwb‡Z cøvweZ n‡q _v‡K| el©vKv‡j nvIi¸wj cwiewZ©Z nq wekvj AšÍ‡`©kxq mgy‡`ª, hvi d‡j MÖvg¸wj‡K †`Lv hvq Øx‡ci g‡Zv|KLbI KLbI RyjvB †_‡K †m‡Þ¤^i gv‡mi g‡a¨ †Rv‡i evZvm †_‡K Drcbœ wekvj wekvj †XD‡qi ci †XD ˆZix hv‡K ¯’vbxq fv‡e ejv nq ÓAvdvjÓ, hv emZevwoi Rb¨ ÿqÿwZi KviY n‡q `vovq|


evsjv‡`k b`xgvZ…K ‡`k | wngvjq ce©Zgvjv †_‡K Drcbœ Ges Gi `wÿ‡Y Aew¯’Z we‡k¦i Ab¨Zg e„nËg `ywU b`x M½v I eª¤§cy‡Îi cvwb  G †`kwUi Ici w`‡q e‡½vcmvM‡i wM‡q c‡o‡Q| GQvov jymvB cvnvo ‡_‡K Drcbœ eivK b`xi cvwbI evsjv‡`‡ki Ici w`‡q e‡½vcmvM‡i wM‡q cwZZ nq| eivK b`x evsjv‡`‡k cÖ‡e‡ki gyû‡Z© wm‡j‡Ui Avjgkx‡`i Kv‡Q myigv I Kzwkqviv bv‡g `ywU kvLvq fvM n‡q‡Q| GB myigv I Kzwkqviv b`x `y‡Uvi AeevwnKv‡ZB evsjv‡`‡ki weL¨vZ nvIi ¸‡jvi Ae¯’vb|
‡`‡ki DËi-c~e©v‡j Aew¯’Z nvIi¸‡jv †`‡ki cÖavb wb¤œvÂj GjvKv| eª¤§ªcyÎ b` Zvi cÖevnc_ 1787 mv‡ji eb¨v I fzwgK‡¤úi ci gaycyi M‡oi cye©w`K †_‡K cwð‡g cwieZ©b Ki‡j cwjgvwU fivU nIqvi Afv‡e G AÂj wbPz †_‡K hvq| ZvQvov †gNvjq I evsjv‡`‡ki mxgvšÍ eivei msMwVZ ÕWvDwK Py¨wZÕi Kvi‡Y AwZcÖvPxb  Kv‡j GjvKvwU 3 †_‡K 10wgUvi e‡m hvq| Z‡e ¯’vbxq b`x mgyn h_v †mv‡gk¦ix, hv`yKvUv,PjwZ, iKwZ, avgvwjqv Ges myigv b`xi cwj GjvKvwU‡K µgk fivU K‡i P‡j‡Q|
evsjv‡`‡ki fzL‡Û Mo e„wócv‡Zi nvi eQ‡i 2300 wgtwgt| e„wócv‡Zi nvi DËi-cye©v‡j A‡bK †ekx, wm‡j‡U  eQ‡i 4000 wgtwg Ges mybvgM‡Â 5000 wgtwg| †`‡ki evB‡i †_‡K b`xevwnZ n‡q Avmv cÖPzi Rj m¤ú` m„wó K‡i‡Q cyKzi,nvIo,wej Gi we¯ÍxY© Rjvfzwg|
wm‡jU,‡gŠjwfevRvi,nweMÄ,‡b·Kvb,wK‡kviMÄ Ges eªv¤§bevoxqv †Rjvi nvIi I wb¤œvÂj¸wji  D”PZv  mgy`ªmgZj n‡Z M‡o Pvi wgUvi | Z‡e mybvgM‡Äi nvIi I wb¤œvÂj ¸wji Mo D”PZv `yB wgUvi| 
Aci Z_¨ g‡Z, nvIi wcwiP AvK…wZi e„nr fz-MvVwbK Aebgb| el©vKv‡j nvI‡ii cvwbivwki e¨vwß _v‡K A‡bK †ekx, Avi kxZKv‡j msKzwPZ n‡q c‡o| cÖavbZ e„nËi wm‡jU I gqgbwmsn †Rjvs nvIi †`Lv hvq| GB nvIi¸wj b`x I Lv‡ji gva¨‡g RjcÖevn †c‡q _v‡K| kxZKv‡j nvIi ¸wj wekvj, w`MšÍwe¯Í…Z k¨vgj cÖvšÍ‡ii iƒc †bq, Avevei el©vKv‡j Kzjnxb mgy‡`ªi AvKvi avib K‡i| nvIi kãwU ms¯‹…Z kã ÕmvMiÕ Gi weK…Z iƒc e‡j aviYv Kiv nq|
 GB cwjMwVZ mgfzwg‡Z Qq mn¯ªvwaK ¯’vqx AMfxi Rjgnvj i‡q‡Q hv wej bv‡g cwiwPZ Ges GB GjvKv‡K †gŠmywg eb¨vq cøvweZ e„nr AÂj wN‡i i‡q‡Q|GB  AeevwnKvq i‡q‡Q cÖvq 47wU eo nvIi Ges GB nvIo¸wji g‡a¨ cÖvq 3500 ¯’vqx ev Mfxi wej I 2800 A¯’vqx ev FZzwfwËK wej|
cvk¦©eZx fvi‡Zi AmsL¨v cvnvwo b`x GB cwjfzwg‡Z cÖPzi cvwb mieivn K‡i| el©vKv‡j 6wgUvi ch©šÍ Mfxi we¯ÍxY© eb¨vi cvwb‡Z Zwj‡q _v‡K GB AÂj| ﮋ †gŠmy‡g AwaKvsk cvwb ïwK‡q hvq| we‡ji AMfxi cvwb‡Z MwR‡q D‡V cÖPzi cwigv‡Y ˆewPÎgq RjR Dw™¢`|
myigv,Kzwkqvivi m‡½ mshy³ Ab¨vb¨ †QvU †QvU cvnvwo b`x †hgb, gby,‡LvqvB, wcqvb,‡gvMiv, hv`yKvUv,iKwZ, avgvwjqv, PjwZ cÖf„wZ mshy³ n‡q‡Q nvI‡ii Nb RjwbM©g cÖYvjxi m‡½|GB nvIi GjvKvi AwaKvskB eb¨vi cvwb‡Z cÖvq 7 †_‡K 8 gvm eb¨vi cvwb‡Z cøvweZ n‡q _v‡K| el©vKv‡j nvIi¸wj cwiewZ©Z nq wekvj AšÍ‡`©kxq mgy‡`ª, hvi d‡j MÖvg¸wj‡K †`Lv hvq Øx‡ci g‡Zv|KLbI KLbI RyjvB †_‡K †m‡Þ¤^i gv‡mi g‡a¨ †Rv‡i evZvm †_‡K Drcbœ wekvj wekvj †XD‡qi ci †XD ˆZix hv‡K ¯’vbxq fv‡e ejv nq ÓAvdvjÓ, hv emZevwoi Rb¨ ÿqÿwZi KviY n‡q `vovq|
mgMÖ mybvgMÄ †Rjv,wK‡kviMÄ †Rjv Ges †b·Kvbv †Rjv , nweMÄ †Rjvi e„n`vsk I  wm‡jU I †gŠjfxevRvi †Rjvi Askwe‡kl wb‡q nvIi ¸wj Aew¯’Z| e„nËi wm‡jU †Rjvi D‡jø¨L‡hvM¨ nvIo n‡”Q kwbi nvIi, KiPvi nvIi,‡`Lvi nvIo, Uv½yqvi nvIi, nvBj nvIi, nvKvjywK nvIi, gvKvi nvIi, QvBqvi nvIi I KvIqv `xwNi nvIi cÖf…wZ|
nvIi¸wj‡K evsjv‡`‡ki me‡P‡q Drcv`bkxj Rjvfzwg wn‡m‡e Mb¨ Kiv nq| e¨vcK Rxe‰ewPÎ aviY Ges cÖvK…wZK cwi‡ek msiÿ‡Y nvI‡ii ¸iZ¡ Acwimxg| ¯’vqx I AwfMgbKvix cvwL‡`i Avevm¯’j wn‡m‡e nvIi¸wj mycwiwPZ| eb¨vi cvwb P‡j hvIqvi ci wewfbœ cÖKvi †QvU gvQ, kvgyK,wSbyK BZ¨vw` cvIqv hvq Ges †mB m‡½ cïPviYfzwg †R‡M D‡V|nvIi GjvKv AwZw_ cvwL‡`i mvgwqK wekÖvg‡ÿÎ wn‡m‡eI e¨eüZ nq| ˆewPÎgq AvevwmK I cwihvqx RvZxq RjR cvwLmn AmsL¨ nvu‡mi Avevm¯’vj QvovI eû eb¨ cÖvwYi wbivc` AvkÖq wQj GB nvIi| µgvbœ‡q wej fivU I wnRj KiP Mv‡Qi R½j wbwðý n‡q hv‡”Q|GB Rjvfzwg‡Z ebv‡j GKmgq Rjmwnòz Dw™¢` †hgb, wnRj,LiP, †giv cÖf…wZ cÖPzi cwigv‡Y R¤§vZ|