আমরা অনেকেই চেষ্টা নিজেকে একটু ভিন্ন ভাবে অর্থাৎ সবার নিকট জনপ্রিয় ও আদর্শ ব্যক্তি হিসাবে প্রতিষ্টিত করতে। তার জন্য আপনাকে কিছু গুনাবলি অর্জন করতে হবে। বিজনেস ইনসাইডার অবলম্বনে আপনি যদি নিম্নের গুন গুলো অর্জন করতে পারেন তাহলে নিজেকে অসাধারণ মানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন ...
১. অকৃত্রিমতা : সত্যিকারভাবে অকৃত্রিম, বিশ্বাসী ও অন্যের কাছে গ্রহণযোগ্য মানুষ হওয়ার চেষ্টা করুন। সব সময় নিজের ব্যক্তিত্ব একই রাখা এ ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
২. সাহস : ঝুঁকি নিতে ভয় পেলে চলবে না। কারণ সাহসী মানুষকে সবাই পছন্দ করে।
৩. সিদ্ধান্ত গ্রহণে দক্ষ : সিদ্ধান্ত নেওয়া কোনো সহজ বিষয় নয়। আর এ বিষয়টিতে যারা দক্ষতা অর্জন করে, তারা নিঃসন্দেহে অসাধারণ।
৪. যোগাযোগে সক্ষম : যারা অন্যের সঙ্গে যোগাযোগে দক্ষ তাদের অন্যরাও ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখে। আর এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ গুণও বটে।
৫. ভয়হীন : আপন ভাবনাকে প্রকাশ করতে গেলে ভয় থাকলে চলে না। আর এমন ভয়হীন মানুষকেই অসাধারণ হিসেবে ধরা হয়।
৬. লক্ষ্য-সন্ধানী : নির্দিষ্ট লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে না চললে সমুদ্রের জাহাজেরও দিগ্ভ্রান্ত হওয়ার শঙ্কা থাকে। আর নির্দিষ্ট লক্ষ্য ছাড়া মানুষের জীবনও অসফল। তাই লক্ষ্য অর্জন করার জন্য ক্রমাগত চেষ্টা করে যাওয়া আপনাকে অসাধারণ হতে সহায়তা করবে।
৭. অনুপ্রেরণাদাতা : অন্যকে অনুপ্রেরণা দেওয়া কোনো সহজ কাজ নয়। যারা এ কাজে সফল, তাদের অসাধারণ হিসেবেই দেখবে অন্যরা।
৮. জ্ঞানপিপাসু : জ্ঞান অর্জন করার চেষ্টা অত্যন্ত বড় একটি গুণ। যারা ক্রমাগত জ্ঞান খুঁজে বেড়ায় এবং তা বাস্তব জীবনে কাজে লাগায়, তারা নিঃসন্দেহে অসাধারণ।
৯. শ্রোতা : ভালো বক্তা হওয়ার পূর্বশর্ত ভালো শ্রোতা হওয়া। যারা এ কাজে দক্ষ, তারা অন্যদের তুলনায় অসাধারণ হিসেবে নিজের দ্যুতি ছড়াবে, এটাই স্বাভাবিক।
১০. ইতিবাচক : যেকোনো বিষয়কে ইতিবাচক বা নেতিবাচকভাবে দেখার মতো বিষয় রয়েছে। অসাধারণ ব্যক্তিরা সব বিষয়কে ইতিবাচকভাবেই দেখে।
১১. বিশ্বাসযোগ্য : বিশ্বাসযোগ্যতা একটি বড় বিষয়। আপনি যদি অন্যের বিশ্বাস অর্জন করার মতো হন তাহলে তা আপনাকে অসাধারণ হিসেবেই প্রতিষ্ঠিত করবে।
১২. সহানুভূতিশীল : অন্যকে বিপদ থেকে উদ্ধার করা, বিপদ-আপদে পাশে থাকা একটি বড় গুণ। অন্যের প্রতি সহানুভূতিশীল এমন ব্যক্তিরা অন্যদের তুলনায় অসাধারণ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে।
১. অকৃত্রিমতা : সত্যিকারভাবে অকৃত্রিম, বিশ্বাসী ও অন্যের কাছে গ্রহণযোগ্য মানুষ হওয়ার চেষ্টা করুন। সব সময় নিজের ব্যক্তিত্ব একই রাখা এ ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
২. সাহস : ঝুঁকি নিতে ভয় পেলে চলবে না। কারণ সাহসী মানুষকে সবাই পছন্দ করে।
৩. সিদ্ধান্ত গ্রহণে দক্ষ : সিদ্ধান্ত নেওয়া কোনো সহজ বিষয় নয়। আর এ বিষয়টিতে যারা দক্ষতা অর্জন করে, তারা নিঃসন্দেহে অসাধারণ।
৪. যোগাযোগে সক্ষম : যারা অন্যের সঙ্গে যোগাযোগে দক্ষ তাদের অন্যরাও ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখে। আর এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ গুণও বটে।
৫. ভয়হীন : আপন ভাবনাকে প্রকাশ করতে গেলে ভয় থাকলে চলে না। আর এমন ভয়হীন মানুষকেই অসাধারণ হিসেবে ধরা হয়।
৬. লক্ষ্য-সন্ধানী : নির্দিষ্ট লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে না চললে সমুদ্রের জাহাজেরও দিগ্ভ্রান্ত হওয়ার শঙ্কা থাকে। আর নির্দিষ্ট লক্ষ্য ছাড়া মানুষের জীবনও অসফল। তাই লক্ষ্য অর্জন করার জন্য ক্রমাগত চেষ্টা করে যাওয়া আপনাকে অসাধারণ হতে সহায়তা করবে।
৭. অনুপ্রেরণাদাতা : অন্যকে অনুপ্রেরণা দেওয়া কোনো সহজ কাজ নয়। যারা এ কাজে সফল, তাদের অসাধারণ হিসেবেই দেখবে অন্যরা।
৮. জ্ঞানপিপাসু : জ্ঞান অর্জন করার চেষ্টা অত্যন্ত বড় একটি গুণ। যারা ক্রমাগত জ্ঞান খুঁজে বেড়ায় এবং তা বাস্তব জীবনে কাজে লাগায়, তারা নিঃসন্দেহে অসাধারণ।
৯. শ্রোতা : ভালো বক্তা হওয়ার পূর্বশর্ত ভালো শ্রোতা হওয়া। যারা এ কাজে দক্ষ, তারা অন্যদের তুলনায় অসাধারণ হিসেবে নিজের দ্যুতি ছড়াবে, এটাই স্বাভাবিক।
১০. ইতিবাচক : যেকোনো বিষয়কে ইতিবাচক বা নেতিবাচকভাবে দেখার মতো বিষয় রয়েছে। অসাধারণ ব্যক্তিরা সব বিষয়কে ইতিবাচকভাবেই দেখে।
১১. বিশ্বাসযোগ্য : বিশ্বাসযোগ্যতা একটি বড় বিষয়। আপনি যদি অন্যের বিশ্বাস অর্জন করার মতো হন তাহলে তা আপনাকে অসাধারণ হিসেবেই প্রতিষ্ঠিত করবে।
১২. সহানুভূতিশীল : অন্যকে বিপদ থেকে উদ্ধার করা, বিপদ-আপদে পাশে থাকা একটি বড় গুণ। অন্যের প্রতি সহানুভূতিশীল এমন ব্যক্তিরা অন্যদের তুলনায় অসাধারণ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে।
0 comments:
Post a Comment